বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী উপজেলার গ-ামারায় এস.এস পাওয়ার প্ল্যান্ট (কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প) এর নির্মাণ কার্যক্রম ২৩ ফেব্রুয়ারি সকালে পরিদর্শন করেছেন চীনের রাষ্ট্রদূত ঝিয়ং জু।
যৌথ পরিচালনাধীন প্রকল্প এলাকায় এ সময় রাষ্ট্রদূতের সাথে ছিলেন চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা (বিপিএম বার, পিপিএম), সহকারী পুলিশ সুপার (আনোয়ারা সার্কেল) মফিজ উদ্দীন, প্রজেক্টের পিডি মি. ওয়াং জিয়ং, প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রদীপ কুমার মহাপাত্র, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ কামাল হোসেন প্রমুখ। তিনি প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনকালে কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। আরো দ্রুতগতিতে কাজ শেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো যাবে বলে আশা ব্যক্ত করেন। পরিদর্শনকালীন সময়ে প্রশাসন ও কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রকল্পে বাংলাদেশ, চীন এবং ভারতের প্রকৌশলী ও বিদ্যুৎ প্রকল্পের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গত ২ বছর পূর্বে চুক্তির পর বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। বাঁশখালীর গ-ামারায় চীন ও এস আলম পাওয়ার প্লান্ট যৌথভাবে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প কাজ করছে। এই প্রকল্পের কাজ শেষে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে সহায়তা হবে। বাঁশখালীর এস এস পাওয়ার প্ল্যান্ট (এস. আলম কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প) আগামী ২০২২ সাল নাগাদ বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাঁশখালী উপজেলার গ-ামারায় এস.এস পাওয়ার প্ল্যান্ট (কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প) এর নির্মাণ কার্যক্রম ২৩ ফেব্রুয়ারি সকালে পরিদর্শন করেছেন চীনের রাষ্ট্রদূত ঝিয়ং জু।
যৌথ পরিচালনাধীন প্রকল্প এলাকায় এ সময় রাষ্ট্রদূতের সাথে ছিলেন চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা (বিপিএম বার, পিপিএম), সহকারী পুলিশ সুপার (আনোয়ারা সার্কেল) মফিজ উদ্দীন, প্রজেক্টের পিডি মি. ওয়াং জিয়ং, প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রদীপ কুমার মহাপাত্র, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ কামাল হোসেন প্রমুখ। তিনি প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনকালে কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। আরো দ্রুতগতিতে কাজ শেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো যাবে বলে আশা ব্যক্ত করেন। পরিদর্শনকালীন সময়ে প্রশাসন ও কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রকল্পে বাংলাদেশ, চীন এবং ভারতের প্রকৌশলী ও বিদ্যুৎ প্রকল্পের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গত ২ বছর পূর্বে চুক্তির পর বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। বাঁশখালীর গ-ামারায় চীন ও এস আলম পাওয়ার প্লান্ট যৌথভাবে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প কাজ করছে। এই প্রকল্পের কাজ শেষে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে সহায়তা হবে। বাঁশখালীর এস এস পাওয়ার প্ল্যান্ট (এস. আলম কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প) আগামী ২০২২ সাল নাগাদ বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
/দৈনিক পূর্বকোণ/
0 মন্তব্যসমূহ