৭ কর্ম দিবসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশসহ বিভিন্ন ‘গাইডলাইনের’ আলোকেই তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে ২য় দিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করেছে তদন্ত কর্মকর্তা। গতকাল বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোহাম্মদ আবদুল কাদের। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালে একজন নারী কনস্টেবলও সাথে রাখা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে অন্যের সাথে অনৈতিক সম্পর্কের কথা অস্বীকার করছে মিতু। উল্টো মিতুকে ভয় দেখিয়ে মোবাইলে বক্তব্য রেকর্ড, পাসপোর্ট ও গ্রীণকার্ড নিয়ে ফেলার দাবি করেছে জিজ্ঞাসাবাদে। জিজ্ঞাসাবাদে অন্যের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকার কথা স্বীকার করেন মিতু। কিন্তু অনৈতিক সম্পর্ক থাকার কথা অস্বীকার করেছেন বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানান। এসআই আবদুল কাদের জানান, এ মামলায় দেশের বাইরে থাকা আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এখানে থাকা মিতুর বন্ধু মাহবুব ও মিতুর পিতাকে গ্রেপ্তার করার জন্য খোঁজা হচ্ছে। স্ত্রীর ‘পরকীয়ার’ অভিযোগ এনে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করা চিকিৎসক মোস্তফা মোরশেদ আকাশের
স্ত্রী তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে এর আগে তিনদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আদেশ দেন মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক। এ বিষয়ে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুশ বাশার জানান, তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। গত সোমবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল ইমরান খানের আদালত মিতুর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ২ ফেব্রুয়ারি চান্দগাঁও থানা পুলিশ তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে আবেদন করে। ১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে তানজিলা হক চৌধুরী মিতুসহ ছয়জনকে এজাহারনামীয় আসামি ও ৩/৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে চান্দগাঁও থানায় দন্ডবিধির ৩০৬ ধারায় মামলা দায়ের করেন ডা. মোস্তফা মোরশেদ আকাশের মা জোবেদা খানম। মামলায় আসামিরা হলেন- তানজিলা হক চৌধুরী মিতু (২৯), তার মা শামীম শেলী (৪৯), বাবা আনিসুল হক চৌধুরী (৫৫), বোন সানজিলা হক চৌধুরী আলিশা (২১), তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর দুই ছেলে বন্ধু উত্তম প্যাটেল ও ডা. মাহবুবুল আলম (২৮)। এছাড়া ৩/৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। এর আগে ৩১ জানুয়ারি রাতে নগরের নন্দনকানন এলাকায় তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে তার খালাতো ভাইয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ অভিযানে নেতৃত্ব দেন। গ্রেপ্তারের পর তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী আমানত শাহ (র.) মাজার এলাকা থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে পুলিশ। মোস্তফা মোরশেদ আকাশ চন্দনাইশ উপজেলার বরকল বাংলাবাজার এলাকার আব্দুস সবুরের ছেলে। তিনি পরিবারসহ চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বি-ব্লক ২ নম্বর রোডের ২০ নম্বর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর বাড়ি কঙবাজার জেলার কুতুবদিয়া বড়ঘোপ এলাকায়। মিতুর পরিবার পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকার ২ নাম্বার রোডের ৪০/এ নম্বর বাড়িতে বসবাস করেন। মিতু যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় থাকতেন। ১৩ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশে আসেন। ৩১ জানুয়ারি ভোরে চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বাসায় ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করেন ডা. মোস্তফা মোরশেদ আকাশ।
/আজাদী!
জিজ্ঞাসাবাদে অন্যের সাথে অনৈতিক সম্পর্কের কথা অস্বীকার করছে মিতু। উল্টো মিতুকে ভয় দেখিয়ে মোবাইলে বক্তব্য রেকর্ড, পাসপোর্ট ও গ্রীণকার্ড নিয়ে ফেলার দাবি করেছে জিজ্ঞাসাবাদে। জিজ্ঞাসাবাদে অন্যের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকার কথা স্বীকার করেন মিতু। কিন্তু অনৈতিক সম্পর্ক থাকার কথা অস্বীকার করেছেন বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানান। এসআই আবদুল কাদের জানান, এ মামলায় দেশের বাইরে থাকা আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এখানে থাকা মিতুর বন্ধু মাহবুব ও মিতুর পিতাকে গ্রেপ্তার করার জন্য খোঁজা হচ্ছে। স্ত্রীর ‘পরকীয়ার’ অভিযোগ এনে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করা চিকিৎসক মোস্তফা মোরশেদ আকাশের
স্ত্রী তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে এর আগে তিনদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আদেশ দেন মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক। এ বিষয়ে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুশ বাশার জানান, তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। গত সোমবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল ইমরান খানের আদালত মিতুর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ২ ফেব্রুয়ারি চান্দগাঁও থানা পুলিশ তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে আবেদন করে। ১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে তানজিলা হক চৌধুরী মিতুসহ ছয়জনকে এজাহারনামীয় আসামি ও ৩/৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে চান্দগাঁও থানায় দন্ডবিধির ৩০৬ ধারায় মামলা দায়ের করেন ডা. মোস্তফা মোরশেদ আকাশের মা জোবেদা খানম। মামলায় আসামিরা হলেন- তানজিলা হক চৌধুরী মিতু (২৯), তার মা শামীম শেলী (৪৯), বাবা আনিসুল হক চৌধুরী (৫৫), বোন সানজিলা হক চৌধুরী আলিশা (২১), তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর দুই ছেলে বন্ধু উত্তম প্যাটেল ও ডা. মাহবুবুল আলম (২৮)। এছাড়া ৩/৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। এর আগে ৩১ জানুয়ারি রাতে নগরের নন্দনকানন এলাকায় তানজিলা হক চৌধুরী মিতুকে তার খালাতো ভাইয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ অভিযানে নেতৃত্ব দেন। গ্রেপ্তারের পর তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী আমানত শাহ (র.) মাজার এলাকা থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে পুলিশ। মোস্তফা মোরশেদ আকাশ চন্দনাইশ উপজেলার বরকল বাংলাবাজার এলাকার আব্দুস সবুরের ছেলে। তিনি পরিবারসহ চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বি-ব্লক ২ নম্বর রোডের ২০ নম্বর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর বাড়ি কঙবাজার জেলার কুতুবদিয়া বড়ঘোপ এলাকায়। মিতুর পরিবার পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকার ২ নাম্বার রোডের ৪০/এ নম্বর বাড়িতে বসবাস করেন। মিতু যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় থাকতেন। ১৩ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশে আসেন। ৩১ জানুয়ারি ভোরে চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বাসায় ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করেন ডা. মোস্তফা মোরশেদ আকাশ।
/আজাদী!
0 মন্তব্যসমূহ