রাজবাড়ী সদর উপজেলার একটি গ্রামে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের
অভিযোগের ঘটনায় আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে পাবনার
নাজিরগঞ্জে বন্ধুর বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই যুবকের নাম রেজাউল প্রামাণিক। তিনি তিন সন্তানের জনক এবং পেশায় ঘোড়ার গাড়ির চালক। এর আগে শনিবার ওই ধর্ষণ মামলার আসামি মিলন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরের দিন রোববার রাজবাড়ীর এক নম্বর আমলি আদালতের বিচারক আবু হাসান খায়রুল্লাহর আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মিলন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ওই ধর্ষণের ঘটনায় রোববার প্রথম আলো অনলাইনে এবং সোমবার ছাপা পত্রিকার ৪ নম্বর পৃষ্ঠায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
ওই ছাত্রীর পরিবার ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার বিকেলে ওই ছাত্রী বাড়ির পাশে মাঠে ঘাস কাটছিল। এ সময় মিলন ও রেজাউল তাঁকে জোর করে ভুট্টাখেতে নিয়ে ধর্ষণ করে সটকে পড়েন। বাড়িতে গিয়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং তার মায়ের কাছে ঘটনাটি জানায়। পরে মেয়েটিকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার রাতে শিশুটির বাবা বাদী হয়ে মিলনকে এক ও রেজাউলকে দুই নম্বর আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই যুবকের নাম রেজাউল প্রামাণিক। তিনি তিন সন্তানের জনক এবং পেশায় ঘোড়ার গাড়ির চালক। এর আগে শনিবার ওই ধর্ষণ মামলার আসামি মিলন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরের দিন রোববার রাজবাড়ীর এক নম্বর আমলি আদালতের বিচারক আবু হাসান খায়রুল্লাহর আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মিলন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ওই ধর্ষণের ঘটনায় রোববার প্রথম আলো অনলাইনে এবং সোমবার ছাপা পত্রিকার ৪ নম্বর পৃষ্ঠায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
ওই ছাত্রীর পরিবার ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার বিকেলে ওই ছাত্রী বাড়ির পাশে মাঠে ঘাস কাটছিল। এ সময় মিলন ও রেজাউল তাঁকে জোর করে ভুট্টাখেতে নিয়ে ধর্ষণ করে সটকে পড়েন। বাড়িতে গিয়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং তার মায়ের কাছে ঘটনাটি জানায়। পরে মেয়েটিকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার রাতে শিশুটির বাবা বাদী হয়ে মিলনকে এক ও রেজাউলকে দুই নম্বর আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন।
রাজবাড়ী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার
বলেন, ধর্ষণের পর রেজাউল প্রথমে কালুখালীতে বিভিন্ন আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে
অবস্থান নেন। কিন্তু অভিযান চালানোর আগেই পালিয়ে যান। পরে রেজাউল পাবনার
নাজিরগঞ্জে তাঁর বন্ধুর বাড়িতে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার
করে পুলিশ।
/প্রথম আলো!
0 মন্তব্যসমূহ