ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলা

"নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করে ভারতের অভ্যন্তরে ৫৫টি স্থানে পাকিস্তানি গোলাবর্ষণের খবর প্রকাশ করেছে নিউজ এইটিন। ওই ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, পাকিস্তানি মর্টার বিস্ফোরণে আহত হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৫ সদস্য। অন্যদিকে এনডিটিভিবেনামি সেনাসূত্রের বরাতে ভারতের পাল্টা জবাব দেওয়ার কথা জানিয়ে লিখেছে, ভারতের পাল্টা হামলায় পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের প্রাণহানি হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে বেশকিছু সেনা চৌকি।"
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধা সামরিক বাহিনীর ৪৪ সদস্য নিহত হন। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন   জইশ-ই-মোহাম্মদ হামলার দায় স্বীকার করে। মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তান নিয়ন্ত্ররিত কাশ্মিরে হামলা শেষে দাবি করে, ওই জইশ-এর ঘাঁটিই ছিল তাদের লক্ষ্য। তাদের আকাশসীমায় ঢুকে বোমাবর্ষণ করতে পারার ভারতীয় দাবিকে অস্বীকার করলেও পাকিস্তান বলেছিল, তারা ‘যথাসময়ে, যথাস্থানে’ ভারতীয় হামলার জবাব দেবে।
নিউজ এইটিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার পাকিস্তানের শেলিংয়ের ঘটনা ঘটে আখনূরে। সেখানে আহত হয় অন্তত চার জন ভারতীয় সেনা। পাকিস্তান মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে গোলাবর্ষণ করেছে ‘কৃষ্ণা ঘাটি’ সেক্টরে। ‘অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘনের’ ঘটনা ঘটেছে নওশেরা সেক্টরেও। বালাকোট সেক্টর ও মেন্ধার সেক্টরেও শুরু হয়েছে গোলাগুলি। 
 
এদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি সূত্র সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেছে, হামলার জবাবে ভারত পাকিস্তানের পাঁচটি সেনা চৌকি উড়িয়ে দিয়েছে। এতে পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের প্রাণহানি ঘটেছে।ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের বাসস্থানে অবস্থান নিয়ে সেখান থেকে মর্টার শেলিং করছে, যাতে তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ভারতীয় সেনা সূত্র আরও দাবি করেছে, ভারত সেসব স্থানকে লক্ষ্যবস্তু না বানিয়ে বেসামরিক নাগরিকদের অবস্থান থেকে দূরে অবস্থিত সেনা চৌকিগুলোতে জবাবি হামলা চালিয়েছে।‘লাইন অব কন্ট্রোল’ বরাবর ভারত–পাকিস্তানের অস্ত্রবিরতি সমঝোতা হয়েছিল ২০০৩ সালে। ভারতের অভিযোগ, তারপর থেকে দেশটি প্রায় তিন হাজারবার অস্ত্রবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করেছে।
 
নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করে ভারতের অভ্যন্তরে ৫৫টি স্থানে পাকিস্তানি গোলাবর্ষণের খবর প্রকাশ করেছে নিউজ এইটিন। ওই ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বেনামি সেনাসূত্রের বরাতে দাবি করেছে, পাকিস্তানি মর্টার বিস্ফোরণে আহত হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৫ সদস্য। ভারত পাল্টা জবাব দিয়েছে।  সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, পাল্টা হামলায় পাকিস্তানি সেনার প্রাণহানি হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে বেশকিছু সেনাঘাঁটি।
 
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধা সামরিক বাহিনীর ৪৪ সদস্য নিহত হন। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন   জইশ-ই-মোহাম্মদ হামলার দায় স্বীকার করে। মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তান নিয়ন্ত্ররিত কাশ্মিরে হামলা শেষে দাবি করে, ওই জইশ-এর ঘাঁটিই ছিল তাদের লক্ষ্য। তাদের আকাশসীমায় ঢুকে বোমাবর্ষণ করতে পারার ভারতীয় দাবিকে অস্বীকার করলেও পাকিস্তান বলেছিল, তারা ‘যথাসময়ে, যথাস্থানে’ ভারতীয় হামলার জবাব দেবে।
 
নিউজ এইটিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার পাকিস্তানের শেলিংয়ের ঘটনা ঘটে আখনূরে। সেখানে আহত হয় অন্তত চার জন ভারতীয় সেনা। পাকিস্তান মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে গোলাবর্ষণ করেছে ‘কৃষ্ণা ঘাটি’ সেক্টরে। ‘অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘনের’ ঘটনা ঘটেছে নওশেরা সেক্টরেও। বালাকোট সেক্টর ও মেন্ধার সেক্টরেও শুরু হয়েছে গোলাগুলি। 
 

এদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি সূত্র সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেছে, হামলার জবাবে ভারত পাকিস্তানের পাঁচটি সেনা চৌকি উড়িয়ে দিয়েছে। এতে পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের প্রাণহানি ঘটেছে।ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের বাসস্থানে অবস্থান নিয়ে সেখান থেকে মর্টার শেলিং করছে, যাতে তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ভারতীয় সেনা সূত্র আরও দাবি করেছে, ভারত সেসব স্থানকে লক্ষ্যবস্তু না বানিয়ে বেসামরিক নাগরিকদের অবস্থান থেকে দূরে অবস্থিত সেনা চৌকিগুলোতে জবাবি হামলা চালিয়েছে।‘লাইন অব কন্ট্রোল’ বরাবর ভারত–পাকিস্তানের অস্ত্রবিরতি সমঝোতা হয়েছিল ২০০৩ সালে। ভারতের অভিযোগ, তারপর থেকে দেশটি প্রায় তিন হাজারবার অস্ত্রবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করেছে।
/বাংলা ট্রিবিউন! 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ