ঘরে বাবার লাশ রেখে গতকাল বৃহস্পতিবার এসএসসি ইংরেজী দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায় বসতে হয়েছে আনোয়ারার এস জে নিজাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী রিমা আকতারকে। বুধবার রাতে খাওয়া সেরে যখন সে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল তখনই তার জীবনে ঘটে যায় হৃদয় বিদারক এক ঘটনা। রাত ৯টার দিকে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যায় তার বাবা বদিউল আলম।
কান্নাকাটিতে নির্ঘুম রাত পার করার পর সকালে তাকে সব শোক বুকে চাপিয়ে বসতে হয়েছে ইংরেজী দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায়। বাড়ি থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে আনোয়ারা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ছিল তার পরীক্ষা কেন্দ্র। কেন্দ্রে দায়িত্বরত একজন শিক্ষক জানান, পরীক্ষায় বসার পর থেকে তার অনবরত অশ্রু ঝরছিল। ভবিষ্যৎ
জীবনের কথা ভেবে হয়তো সে পরীক্ষায় বসেছিল। কিন্তু মানসিক ভাবে সে খুব বিপর্যস্ত ছিল।
রীমার পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর বেলা দুইটার কিছুক্ষণ আগে ঘর থেকে বের করা হয় তার বাবার মরদেহ। বাবার শেষ বিদায়কালে বার বার মূর্ছা যাচ্ছিল রিমা। এ সময় তার আহাজারিতে উপস্থিত কেউ অশ্রু সংবরণ করতে পারেনি।
রীমার বাড়ি আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের উত্তর হাজিগাঁও গ্রামে। তার বাবা হাজী বদিউল আলম ছিলেন ব্যবসায়ী। সে পাঁচ ভাইয়ের একমাত্র বোন।
কান্নাকাটিতে নির্ঘুম রাত পার করার পর সকালে তাকে সব শোক বুকে চাপিয়ে বসতে হয়েছে ইংরেজী দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায়। বাড়ি থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে আনোয়ারা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ছিল তার পরীক্ষা কেন্দ্র। কেন্দ্রে দায়িত্বরত একজন শিক্ষক জানান, পরীক্ষায় বসার পর থেকে তার অনবরত অশ্রু ঝরছিল। ভবিষ্যৎ
জীবনের কথা ভেবে হয়তো সে পরীক্ষায় বসেছিল। কিন্তু মানসিক ভাবে সে খুব বিপর্যস্ত ছিল।
রীমার পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর বেলা দুইটার কিছুক্ষণ আগে ঘর থেকে বের করা হয় তার বাবার মরদেহ। বাবার শেষ বিদায়কালে বার বার মূর্ছা যাচ্ছিল রিমা। এ সময় তার আহাজারিতে উপস্থিত কেউ অশ্রু সংবরণ করতে পারেনি।
রীমার বাড়ি আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের উত্তর হাজিগাঁও গ্রামে। তার বাবা হাজী বদিউল আলম ছিলেন ব্যবসায়ী। সে পাঁচ ভাইয়ের একমাত্র বোন।
0 মন্তব্যসমূহ