সাঈফী আনোয়ারুল আজিমঃ
বাঁশখালীর ছনুয়া ইউনিয়নের কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ দখল করে দোকান নির্মাণ করে মাঠ দখলের হিড়িক পড়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোছাইন শরিফীর যোগসাজশে দোকান নির্মাণের হিড়িক চলছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের । ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে দোকান নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকলেও এখনো প্রশাসন নীরব ভুমিকা পালন করছে।
বিদ্যালয় সংলগ্ন ছনুয়া বাজারের ব্যবসায়ি এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সাথে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। সর্বশেষ এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের যোগসাজশে স্থানীয় দুই দোকানদার নতুন করে দোকান নির্মাণ করতে গেলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের মুখে দোকান নির্মাণের কাজ বন্ধ হয়ে যায়।
এরইমধ্যে বিদ্যালয়ের মাঠে দােকান নির্মাণের দৃশ্য এবং ছাত্রদের আন্দোলনের চিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সর্বত্র ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠে।
সমালোচনার এক পর্যায়ে যাদের যোগসাজশে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছিল তারাও আন্দোলনকারীদের পক্ষে হাত মিলিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করে।
কিন্তু দোকান নির্মাণের পক্ষে এখনো অটল বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোসাইন শরীফি। তিনি উল্টো যুক্তি দেখিয়ে এই প্রতিবেদককে বলেন, এগুলো অনেক আগে থেকে দোকানদারকে স্কুল কর্তৃপক্ষ লিজ দিয়েছে। তাই দোকান নির্মাণ করতে কোন সমস্যা নেই।
প্রধান শিক্ষকের এমন দায়সারা বক্তব্যে উঠে আসে স্বজনপ্রীতির আভাস। তার বক্তব্য নেয়ার সময় দেখা গেছে, তিনি একেক সময় একেক ধরণের তথ্য দিচ্ছেন। বিগত ৩৫ বছর ধরে দোকানদার থেকে ভাড়া আদায় করলেও তিনি এখনো জানেননা স্কুলের জায়গায় নির্মিত দোকানের সংখ্যা কত।
বিদ্যালয়ের অনিয়মের চিত্রও গুরুতর। অভিযোগ রয়েছে প্রধান শিক্ষকের সাথে হাত মিলিয়ে বিদ্যালয়ের আরও একজন শিক্ষক স্বজনপ্রীতি ও কোচিং বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করেন।
যোগাযোগ করা হলে ছনুয়া কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোছাইন শরিফী বলেন, স্কুলের মাঠে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছেনা। মাঠের বাহিরে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, এখানে স্থানীয় রাজনীতি জড়িয়ে পড়েছে। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
দোকান নির্মাণের পক্ষে তিনি বলেন, এগুলো আগে থেকে লিজ দেয়া আছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিদ্যালয়ের জায়গা দোকান নির্মাণের জন্য বরাদ্দ দেয়া যায় কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই শিক্ষক বলেন, এগুলো অনেক আগে লিজ দেয়া হয়েছে। অনুমতির বিষয়টি এখন কার্যকর নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এব্যাপারে বাঁশখালী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ইশতেয়াক আহমেদ এই প্রতিবেদককে জানান, বিষয়টি নিয়ে ইউএনও সরেজমিন তদন্ত করে সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনি আরও জানান, কয়েকদিনের মধ্যে ইউএনও মহোদয় স্কুলের মাঠ দেখতে যাবেন।
এর আগেও ছনুয়া কাদেরিয়া উচ বিদ্যালয়ের স্কুল মাঠ দখল করে বহুতল ভবন নির্মানর প্রতিবাদে স্কুলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষােভ প্রদর্শন করে। এরই মধ্যে তারা বিদ্যালয়ের মাঠ রক্ষাসহ বিদ্যালয়ের নানা অনিয়মর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাশঁখালী উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বরাবর অভিযোগও দাখিল করেছে ।
উপজলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসে ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভ থেকে বিরত হলেও তারা বিদ্যালয়ের মাঠের সকল অব্যবস্থাপনা উচ্ছেদ করে খেলাধুলার পরিবশ সৃষ্টি করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।
সূত্রমতে, কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে দাতারা বিদ্যালয় স্থাপনের পাশাপাশি বিশাল ভূমি দান করেন খেলার মাঠের জন্য । কিন্তু শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত ও খেলার মাঠ দখল করে মাঠের পশ্চিম পার্শ্বে নানা ধরনের বহুতল ভবন নির্মাণ করে দিনদিন স্কুলের মাঠটি সংকুচিত করে ফেলেছে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দুর্নীতিবাজ শিক্ষক ও সদস্যরা।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য ডাঃ নোমান চৌধুরী ও ছাত্র জাকের হােছাইন, বােরহান উদ্দিন, মা: হুমায়ুন কবির, ইয়াছিন আরাফাত, সাজ্জাদ হােছাইনসহ বেশ কয়েকজন ছাত্র ছাত্রী জানান, আমাদের বিদ্যালয়ের মাঠটি দিন দিন নানান ভাবে গ্রাস করে নিচ্ছে।
মাঠের দক্ষিণ ও পূর্ব পার্শ্বে মাটি কেটে মাছের ঘের করেছে। যেভাবে নতুন নতুন বহুতল ভবন করেছে তাতে আমাদের মাঠটি আর থাকবে না।
কোনও ধরনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বিদ্যালয় কতৃৃপক্ষ প্রতি হাত জায়গা ২০ টাকা সেলামীতে দােকান করে নিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা সুবিধা নিচ্ছে প্রভাবশালী কু-চক্রীমহল ।
কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজাউল হক চৌধুরী বলেন, আমি ৮ বছর যাবৎ সভাপতির দায়িত্বে আছি। এটা আগে থেকে দখলে নেওয়া হয়েছে। আমার ৮ বছরে কাউকে স্কুলের মাঠ দখল করে দোকান স্থাপনের সুযোগ দিই নাই। তিনি বলেন, নতুন করে দখলের ব্যাপার আমি অবগত নই।
ছনুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জিল্লুল করিম শরীফি বলেন, আমি নিজে স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের ভবিষৎ চিন্তা করে বাশঁখালী উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা কার্যালয়ে অভিযোগ দাখিল করেছি।
বিদ্যালয়ের মাঠটি দখলমুক্ত করা গেলে ভবিষৎ এই মাঠটি বাঁশখালীর একটি সর্ববৃহৎ মাঠ হিসেবে থাকবে। আমি এই মাঠটি বাঁশখালীতে একটি স্টেটেডিয়াম করার জন্য ইতিমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দরখাস্ত প্রধান করেছি।
ছনুয়া ইউনিয়নর চেয়ারম্যান এম. হারুনুর রশিদ বলেন, ছনুয়া কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠটি এই এলাকার একমাত্র ক্রীড়াঙ্গন। এটা যদি দখল হয়ে যায় তাহলে আমার এলাকার কোমলমতি শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হবে। তাই আমি এই মাঠকে দখলমুক্ত করার জন্য প্রশাসনের কঠার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
জানতে চাইলে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মােমেনা আক্তার বলেন, ছনুয়া কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ দখলের অভিযাগ পেয়েছি। আমি আর মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিলে কয়েক দিনের মধ্য সরেজমিন পরিদর্শন পূর্বক অবৈধ দখল অবশ্যই উচ্ছেদ করব। কাউকে কোনও অবস্থাতেই খেলার মাঠ দখল করত দেওয়া হবে না।
বাঁশখালীর ছনুয়া ইউনিয়নের কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ দখল করে দোকান নির্মাণ করে মাঠ দখলের হিড়িক পড়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোছাইন শরিফীর যোগসাজশে দোকান নির্মাণের হিড়িক চলছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের । ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে দোকান নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকলেও এখনো প্রশাসন নীরব ভুমিকা পালন করছে।
বিদ্যালয় সংলগ্ন ছনুয়া বাজারের ব্যবসায়ি এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সাথে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। সর্বশেষ এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের যোগসাজশে স্থানীয় দুই দোকানদার নতুন করে দোকান নির্মাণ করতে গেলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের মুখে দোকান নির্মাণের কাজ বন্ধ হয়ে যায়।
এরইমধ্যে বিদ্যালয়ের মাঠে দােকান নির্মাণের দৃশ্য এবং ছাত্রদের আন্দোলনের চিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সর্বত্র ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠে।
সমালোচনার এক পর্যায়ে যাদের যোগসাজশে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছিল তারাও আন্দোলনকারীদের পক্ষে হাত মিলিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করে।
কিন্তু দোকান নির্মাণের পক্ষে এখনো অটল বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোসাইন শরীফি। তিনি উল্টো যুক্তি দেখিয়ে এই প্রতিবেদককে বলেন, এগুলো অনেক আগে থেকে দোকানদারকে স্কুল কর্তৃপক্ষ লিজ দিয়েছে। তাই দোকান নির্মাণ করতে কোন সমস্যা নেই।
প্রধান শিক্ষকের এমন দায়সারা বক্তব্যে উঠে আসে স্বজনপ্রীতির আভাস। তার বক্তব্য নেয়ার সময় দেখা গেছে, তিনি একেক সময় একেক ধরণের তথ্য দিচ্ছেন। বিগত ৩৫ বছর ধরে দোকানদার থেকে ভাড়া আদায় করলেও তিনি এখনো জানেননা স্কুলের জায়গায় নির্মিত দোকানের সংখ্যা কত।
বিদ্যালয়ের অনিয়মের চিত্রও গুরুতর। অভিযোগ রয়েছে প্রধান শিক্ষকের সাথে হাত মিলিয়ে বিদ্যালয়ের আরও একজন শিক্ষক স্বজনপ্রীতি ও কোচিং বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করেন।
যোগাযোগ করা হলে ছনুয়া কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোছাইন শরিফী বলেন, স্কুলের মাঠে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছেনা। মাঠের বাহিরে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, এখানে স্থানীয় রাজনীতি জড়িয়ে পড়েছে। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
দোকান নির্মাণের পক্ষে তিনি বলেন, এগুলো আগে থেকে লিজ দেয়া আছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিদ্যালয়ের জায়গা দোকান নির্মাণের জন্য বরাদ্দ দেয়া যায় কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই শিক্ষক বলেন, এগুলো অনেক আগে লিজ দেয়া হয়েছে। অনুমতির বিষয়টি এখন কার্যকর নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এব্যাপারে বাঁশখালী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ইশতেয়াক আহমেদ এই প্রতিবেদককে জানান, বিষয়টি নিয়ে ইউএনও সরেজমিন তদন্ত করে সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনি আরও জানান, কয়েকদিনের মধ্যে ইউএনও মহোদয় স্কুলের মাঠ দেখতে যাবেন।
এর আগেও ছনুয়া কাদেরিয়া উচ বিদ্যালয়ের স্কুল মাঠ দখল করে বহুতল ভবন নির্মানর প্রতিবাদে স্কুলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষােভ প্রদর্শন করে। এরই মধ্যে তারা বিদ্যালয়ের মাঠ রক্ষাসহ বিদ্যালয়ের নানা অনিয়মর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাশঁখালী উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বরাবর অভিযোগও দাখিল করেছে ।
উপজলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসে ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভ থেকে বিরত হলেও তারা বিদ্যালয়ের মাঠের সকল অব্যবস্থাপনা উচ্ছেদ করে খেলাধুলার পরিবশ সৃষ্টি করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।
সূত্রমতে, কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে দাতারা বিদ্যালয় স্থাপনের পাশাপাশি বিশাল ভূমি দান করেন খেলার মাঠের জন্য । কিন্তু শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত ও খেলার মাঠ দখল করে মাঠের পশ্চিম পার্শ্বে নানা ধরনের বহুতল ভবন নির্মাণ করে দিনদিন স্কুলের মাঠটি সংকুচিত করে ফেলেছে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দুর্নীতিবাজ শিক্ষক ও সদস্যরা।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য ডাঃ নোমান চৌধুরী ও ছাত্র জাকের হােছাইন, বােরহান উদ্দিন, মা: হুমায়ুন কবির, ইয়াছিন আরাফাত, সাজ্জাদ হােছাইনসহ বেশ কয়েকজন ছাত্র ছাত্রী জানান, আমাদের বিদ্যালয়ের মাঠটি দিন দিন নানান ভাবে গ্রাস করে নিচ্ছে।
মাঠের দক্ষিণ ও পূর্ব পার্শ্বে মাটি কেটে মাছের ঘের করেছে। যেভাবে নতুন নতুন বহুতল ভবন করেছে তাতে আমাদের মাঠটি আর থাকবে না।
কোনও ধরনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বিদ্যালয় কতৃৃপক্ষ প্রতি হাত জায়গা ২০ টাকা সেলামীতে দােকান করে নিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা সুবিধা নিচ্ছে প্রভাবশালী কু-চক্রীমহল ।
কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজাউল হক চৌধুরী বলেন, আমি ৮ বছর যাবৎ সভাপতির দায়িত্বে আছি। এটা আগে থেকে দখলে নেওয়া হয়েছে। আমার ৮ বছরে কাউকে স্কুলের মাঠ দখল করে দোকান স্থাপনের সুযোগ দিই নাই। তিনি বলেন, নতুন করে দখলের ব্যাপার আমি অবগত নই।
ছনুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জিল্লুল করিম শরীফি বলেন, আমি নিজে স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের ভবিষৎ চিন্তা করে বাশঁখালী উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা কার্যালয়ে অভিযোগ দাখিল করেছি।
বিদ্যালয়ের মাঠটি দখলমুক্ত করা গেলে ভবিষৎ এই মাঠটি বাঁশখালীর একটি সর্ববৃহৎ মাঠ হিসেবে থাকবে। আমি এই মাঠটি বাঁশখালীতে একটি স্টেটেডিয়াম করার জন্য ইতিমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দরখাস্ত প্রধান করেছি।
ছনুয়া ইউনিয়নর চেয়ারম্যান এম. হারুনুর রশিদ বলেন, ছনুয়া কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠটি এই এলাকার একমাত্র ক্রীড়াঙ্গন। এটা যদি দখল হয়ে যায় তাহলে আমার এলাকার কোমলমতি শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হবে। তাই আমি এই মাঠকে দখলমুক্ত করার জন্য প্রশাসনের কঠার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
জানতে চাইলে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মােমেনা আক্তার বলেন, ছনুয়া কাদেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ দখলের অভিযাগ পেয়েছি। আমি আর মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিলে কয়েক দিনের মধ্য সরেজমিন পরিদর্শন পূর্বক অবৈধ দখল অবশ্যই উচ্ছেদ করব। কাউকে কোনও অবস্থাতেই খেলার মাঠ দখল করত দেওয়া হবে না।
0 মন্তব্যসমূহ