ছবি: সংগৃহীত |
বি,এন ডেস্কঃ
পাকিস্তান সীমান্তের অভ্যন্তরে জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদের ঘাঁটিতে ভারতীয় বিমান হামলায় আনুমানিক ৩০০ সন্ত্রাসী নিহতের ঘটনায় উত্তেজনা বিরাজ করছে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে। নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করে ভারতের অভ্যন্তরে ৫৫টি স্থানে মর্টার ছুড়েছে পাকিস্তান। এতে আহত হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৫ সদস্য।
এ ঘটনার পর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারতও গোলাবর্ষণ করে। এতে ৪জন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কোটলি, ভিম্বার ও পুঞ্চ জেলায় এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধা সামরিক বাহিনীর ৪৪ সদস্য নিহত হন। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ হামলার দায় স্বীকার করে। এ হামলার প্রতিশোধ নিতে মঙ্গলবার ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তান নিয়ন্ত্ররিত কাশ্মিরে হামলা শেষে দাবি করে, ওই জইশ-এর ঘাঁটিই ছিল তাদের লক্ষ্য। তাদের আকাশসীমায় ঢুকে বোমাবর্ষণ করতে পারার ভারতীয় দাবিকে অস্বীকার করলেও পাকিস্তান বলেছিল, তারা ‘যথাসময়ে, যথাস্থানে’ ভারতীয় হামলার জবাব দেবে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি সূত্র সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেছে, হামলার জবাবে ভারত পাকিস্তানের পাঁচটি সেনা চৌকি উড়িয়ে দিয়েছে। এতে পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের প্রাণহানি ঘটেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের বাসস্থানে অবস্থান নিয়ে সেখান থেকে মর্টার শেলিং করছে, যাতে তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ভারতীয় সেনা সূত্র আরো দাবি করেছে, ভারত সেসব স্থানকে লক্ষ্যবস্তু না বানিয়ে বেসামরিক নাগরিকদের অবস্থান থেকে দূরে অবস্থিত সেনা চৌকিগুলোতে জবাবি হামলা চালিয়েছে। ‘লাইন অব কন্ট্রোল’ বরাবর ভারত–পাকিস্তানের অস্ত্রবিরতি সমঝোতা হয়েছিল ২০০৩ সালে। ভারতের অভিযোগ, তারপর থেকে দেশটি প্রায় তিন হাজারবার অস্ত্রবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করেছে।
/ডেইলি বাংলাদেশ/এস/
পাকিস্তান সীমান্তের অভ্যন্তরে জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদের ঘাঁটিতে ভারতীয় বিমান হামলায় আনুমানিক ৩০০ সন্ত্রাসী নিহতের ঘটনায় উত্তেজনা বিরাজ করছে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে। নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করে ভারতের অভ্যন্তরে ৫৫টি স্থানে মর্টার ছুড়েছে পাকিস্তান। এতে আহত হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৫ সদস্য।
এ ঘটনার পর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারতও গোলাবর্ষণ করে। এতে ৪জন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কোটলি, ভিম্বার ও পুঞ্চ জেলায় এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধা সামরিক বাহিনীর ৪৪ সদস্য নিহত হন। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ হামলার দায় স্বীকার করে। এ হামলার প্রতিশোধ নিতে মঙ্গলবার ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তান নিয়ন্ত্ররিত কাশ্মিরে হামলা শেষে দাবি করে, ওই জইশ-এর ঘাঁটিই ছিল তাদের লক্ষ্য। তাদের আকাশসীমায় ঢুকে বোমাবর্ষণ করতে পারার ভারতীয় দাবিকে অস্বীকার করলেও পাকিস্তান বলেছিল, তারা ‘যথাসময়ে, যথাস্থানে’ ভারতীয় হামলার জবাব দেবে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি সূত্র সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেছে, হামলার জবাবে ভারত পাকিস্তানের পাঁচটি সেনা চৌকি উড়িয়ে দিয়েছে। এতে পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের প্রাণহানি ঘটেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের বাসস্থানে অবস্থান নিয়ে সেখান থেকে মর্টার শেলিং করছে, যাতে তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ভারতীয় সেনা সূত্র আরো দাবি করেছে, ভারত সেসব স্থানকে লক্ষ্যবস্তু না বানিয়ে বেসামরিক নাগরিকদের অবস্থান থেকে দূরে অবস্থিত সেনা চৌকিগুলোতে জবাবি হামলা চালিয়েছে। ‘লাইন অব কন্ট্রোল’ বরাবর ভারত–পাকিস্তানের অস্ত্রবিরতি সমঝোতা হয়েছিল ২০০৩ সালে। ভারতের অভিযোগ, তারপর থেকে দেশটি প্রায় তিন হাজারবার অস্ত্রবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করেছে।
/ডেইলি বাংলাদেশ/এস/
0 মন্তব্যসমূহ