চকরিয়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের আগুনে বাজারের অন্তত ১৩টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরে স্থানীয় লোকজন ও ফারায় সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে অন্তত ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের চৌয়ার ফাঁড়ি বাজারে অগ্নিকান্ডের এ ঘটনা ঘটে।
চকরিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা এজিএম মহিউদ্দিন বলেন, অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত। অগ্নিকান্ডে কমপক্ষে ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
অগ্নিকান্ডের ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, অগ্নিকান্ডে ওষুধের, চায়ের, একটি দোকান থেকে সুত্রপাত হয়ে আগুন মুহুর্তের মধ্যে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বাজারের একটি মুদির দোকান, টেইলার্সের দোকান দুইটি, লন্ড্রির দোকান, চায়ের দোকান (কুলিং কর্নার), লাইব্রেরীর দোকান, ফার্নিচারের দোকান, ঔষধের দোকান (ফার্মেসী), কম্পিউটারের দোকানসহ অন্তত ১৩টি দোকান মালামালসহ পুড়ে ছাই যায়।
ওসি বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক স্থানীয় লোকজন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে, খবর পেয়ে গতকাল সোমবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমান ও উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান। অপরদিকে গতকাল সকালে ঘটনাস্থল পরির্দশন করে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছেন উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (নারী ভাইস চেয়ারম্যান) সাফিয়া বেগম শম্পা। তার আগে সেখানে পরিদর্শন করেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামীলীগ নেতা মকছুদুল হক ছুট্টো, উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহানারা পারভীন, সাধারণ সম্পাদক জেসমিন হক জেসি চৌধুরী।
পরির্দশন শেষে ইউএনও শিবলী নোমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ জানার জন্য পিআইওকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য প্রদান করা হবে।
/কক্সবাজার পোস্ট!
চকরিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা এজিএম মহিউদ্দিন বলেন, অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত। অগ্নিকান্ডে কমপক্ষে ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
অগ্নিকান্ডের ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, অগ্নিকান্ডে ওষুধের, চায়ের, একটি দোকান থেকে সুত্রপাত হয়ে আগুন মুহুর্তের মধ্যে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বাজারের একটি মুদির দোকান, টেইলার্সের দোকান দুইটি, লন্ড্রির দোকান, চায়ের দোকান (কুলিং কর্নার), লাইব্রেরীর দোকান, ফার্নিচারের দোকান, ঔষধের দোকান (ফার্মেসী), কম্পিউটারের দোকানসহ অন্তত ১৩টি দোকান মালামালসহ পুড়ে ছাই যায়।
ওসি বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক স্থানীয় লোকজন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে, খবর পেয়ে গতকাল সোমবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমান ও উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান। অপরদিকে গতকাল সকালে ঘটনাস্থল পরির্দশন করে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছেন উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (নারী ভাইস চেয়ারম্যান) সাফিয়া বেগম শম্পা। তার আগে সেখানে পরিদর্শন করেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামীলীগ নেতা মকছুদুল হক ছুট্টো, উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহানারা পারভীন, সাধারণ সম্পাদক জেসমিন হক জেসি চৌধুরী।
পরির্দশন শেষে ইউএনও শিবলী নোমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ জানার জন্য পিআইওকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য প্রদান করা হবে।
/কক্সবাজার পোস্ট!
0 মন্তব্যসমূহ