নগরীর আকবরশাহ এলাকায় গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় শাহিনা আক্তার (১৮) নামে এক তরুণীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নগরীর জাকির হোসের রোডের পরিবেশ অধিদপ্তরের বিপরীতে জিল্লুর রহমানের ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত শাহিনা আক্তার লক্ষীপুর জেলার চরপারবর্তী নগর এলাকার মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে। তবে ছোট থেকে ওই এলাকার বোনের বাসায় থাকতো শাহিনা আক্তার।
আকবরশাহ থানা পুলিশ জানান, মঙ্গলবার বিকেলে শাহিনা আক্তারের ভাই ফার্নিচার কেনার জন্য বোনসহ বাসা থেকে বের হয়। পরবর্তীতে বিকেলে সাড়ে পাঁচটার দিকে বাসায় এসে দরজা বন্ধ দেখে তালা ভেঙে বাসায় প্রবেশ করে। এসময় বাসার ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় শাহিনার লাশ দেখতে পায়। পরবর্তীতে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এদিকে স্থানীয় কাউন্সিলর মো. জহুরুল আলম জসিম পূর্বকোণকে বলেন, শাহিনা ছোট বেলায় বাবাকে হারায়। পরবর্তীতে তাদের দেখাশোনা করেন ভগ্নিপতি স্থানীয় যুবলীগের নেতা মাসুদ। কিন্তু মাসুদকে মাসখানেক আগে স্থানীয় কয়েকজন সন্ত্রাসী হত্যা করে। পরবর্তীতে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করলে তাদেরকে বিভিন্ন সময় হুমকি দিয়ে আসছিল সন্ত্রাসীরা। এতে মানসিক বিপর্যয়ে নিজেই আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও এসব বিষয়ে কোন কিছুই বলেননি পুলিশ।
তবে আকবরশাহ থানার ওসি (তদন্ত) মো. মহিবুর রাহমান পূর্বকোণকে বলেন, ‘শাহিনা আক্তার ইস্পাহানি টেক্সটাইলে কর্মরত ছিল। সেখানে বেতন-ভাতা কম পায়। তা দিয়ে তাদের সংসার ভাল চলছিল না। হয়তো এসব বিষয়ে সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই ওই দিন বাসায় কেউ ছিলনা বলেই আত্মহত্যা করে শাহিনা’।
এদিকে এ ঘটনায় নিহত শাহিনা আক্তারের ভাই বাদি হয়ে আকবরশাহ থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে বলে জানিয়েছেন থানার এস আই ধীমান মজুমদার। তিনি পূর্বকোণকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মানসিক বিপর্যয়ে ছিল শাহিনা। তবে তদন্ত করে বিস্তারিত বলতে পারবো। এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানিনা’।
/পূর্বকোণ!
আকবরশাহ থানা পুলিশ জানান, মঙ্গলবার বিকেলে শাহিনা আক্তারের ভাই ফার্নিচার কেনার জন্য বোনসহ বাসা থেকে বের হয়। পরবর্তীতে বিকেলে সাড়ে পাঁচটার দিকে বাসায় এসে দরজা বন্ধ দেখে তালা ভেঙে বাসায় প্রবেশ করে। এসময় বাসার ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় শাহিনার লাশ দেখতে পায়। পরবর্তীতে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এদিকে স্থানীয় কাউন্সিলর মো. জহুরুল আলম জসিম পূর্বকোণকে বলেন, শাহিনা ছোট বেলায় বাবাকে হারায়। পরবর্তীতে তাদের দেখাশোনা করেন ভগ্নিপতি স্থানীয় যুবলীগের নেতা মাসুদ। কিন্তু মাসুদকে মাসখানেক আগে স্থানীয় কয়েকজন সন্ত্রাসী হত্যা করে। পরবর্তীতে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করলে তাদেরকে বিভিন্ন সময় হুমকি দিয়ে আসছিল সন্ত্রাসীরা। এতে মানসিক বিপর্যয়ে নিজেই আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও এসব বিষয়ে কোন কিছুই বলেননি পুলিশ।
তবে আকবরশাহ থানার ওসি (তদন্ত) মো. মহিবুর রাহমান পূর্বকোণকে বলেন, ‘শাহিনা আক্তার ইস্পাহানি টেক্সটাইলে কর্মরত ছিল। সেখানে বেতন-ভাতা কম পায়। তা দিয়ে তাদের সংসার ভাল চলছিল না। হয়তো এসব বিষয়ে সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই ওই দিন বাসায় কেউ ছিলনা বলেই আত্মহত্যা করে শাহিনা’।
এদিকে এ ঘটনায় নিহত শাহিনা আক্তারের ভাই বাদি হয়ে আকবরশাহ থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে বলে জানিয়েছেন থানার এস আই ধীমান মজুমদার। তিনি পূর্বকোণকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মানসিক বিপর্যয়ে ছিল শাহিনা। তবে তদন্ত করে বিস্তারিত বলতে পারবো। এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানিনা’।
/পূর্বকোণ!
0 মন্তব্যসমূহ