সীতাকুণ্ডে বিষাক্ত মদ পানে নাছির উদ্দিন (৪২) নামে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া একই ঘটনায় মুমূর্ষুবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিকে (৩৬)। এদিকে তাদের পরিবার দাবি করছে সীতাকুণ্ড ফকিরহাট গরুর বাজারের ইজারাকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ কৌশলে মদের সাথে বিষ মিশিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে পুলিশ আটক করেছে। ঘটনাটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
জানা যায়, সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে সীতাকুণ্ড পৌরসভার ফকিরহাট গরুর বাজার টেন্ডার সম্পন্ন হয়। এক কোটি তিন লাখ টাকায় সর্বোচ্চ দরদাতা হিসাবে ফকিরহাট বাজার টেন্ডার পান সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিসহ তার সহযোগিরা। ওই রাতে তারা পৌরসদরে সৌদিয়া আবাসিক হোটেলে বাজার ইজারার বিষয় নিয়ে বৈঠকে বসেন। বৈঠকের এক পর্যায়ে তারা প্রচুর মদ পান করে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অসুস্থতা দেখা দিলে তারা বাড়িতে ফিরে যান। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে নাছির ও রবিউল। নিহত নাছিরের ছোট ভাই জাকির হোসেন ও বন্ধু সাঈদ হোসেন বলেন, নাছিরের পুরো শরীর কালো বর্ণ ধারণ করে মুখ দিয়ে লালা বের হতে হতে এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন তাকে সীতাকুণ্ড স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তারা আরও বলেন, বাজার ইজারাকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটাতে পারে। নিহত নাছির পৌরসদরস্থ দক্ষিণ মহাদেবপুর এলাকার আবদুল লতিফের পুত্র।
একই ঘটনায় মুমূর্ষু অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিকে। শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি হওয়ায় বুধবার দুপুরে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালে। রবির ভাই জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের ধারণা মাদকে বিষ মিশিয়ে পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। বাজার ইজারাকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ কৌশলে এ ঘটনা ঘটাতে পারে।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দেলওয়ার হোসেন বলেন, বিষাক্ত মদ পানে ব্যবসায়ী নাছিরের মৃত্যু হতে পারে। মুমূর্ষুবস্থায় আছে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিও। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সৌদিয়া হোটেলের ম্যানেজারকে আটক করা হয়েছে। নিহত নাছিরের লাশ ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মাদকের সাথে পরিকল্পিতভাবে বিষ মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে। এ ঘটনার সাথে রাজনৈতিক কোন প্রতিহিংসা রয়েছে কিনা বা ব্যবসায়িক কোন বিরোধ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হবে।
সৌদিয়া হোটেলের মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সোমবার রবিসহ তার পার্টনাররা হোটেলে এসে রাতে মদ পান করে। সোমবার রাতেই মদ পান করে তারা ঘুমিয়ে যায়। মঙ্গলবার বিকেলে তারা হোটেল থেকে বাড়িতে চলে যায়।
/আজাদী!
জানা যায়, সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে সীতাকুণ্ড পৌরসভার ফকিরহাট গরুর বাজার টেন্ডার সম্পন্ন হয়। এক কোটি তিন লাখ টাকায় সর্বোচ্চ দরদাতা হিসাবে ফকিরহাট বাজার টেন্ডার পান সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিসহ তার সহযোগিরা। ওই রাতে তারা পৌরসদরে সৌদিয়া আবাসিক হোটেলে বাজার ইজারার বিষয় নিয়ে বৈঠকে বসেন। বৈঠকের এক পর্যায়ে তারা প্রচুর মদ পান করে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অসুস্থতা দেখা দিলে তারা বাড়িতে ফিরে যান। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে নাছির ও রবিউল। নিহত নাছিরের ছোট ভাই জাকির হোসেন ও বন্ধু সাঈদ হোসেন বলেন, নাছিরের পুরো শরীর কালো বর্ণ ধারণ করে মুখ দিয়ে লালা বের হতে হতে এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন তাকে সীতাকুণ্ড স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তারা আরও বলেন, বাজার ইজারাকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটাতে পারে। নিহত নাছির পৌরসদরস্থ দক্ষিণ মহাদেবপুর এলাকার আবদুল লতিফের পুত্র।
একই ঘটনায় মুমূর্ষু অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিকে। শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি হওয়ায় বুধবার দুপুরে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালে। রবির ভাই জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের ধারণা মাদকে বিষ মিশিয়ে পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। বাজার ইজারাকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ কৌশলে এ ঘটনা ঘটাতে পারে।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দেলওয়ার হোসেন বলেন, বিষাক্ত মদ পানে ব্যবসায়ী নাছিরের মৃত্যু হতে পারে। মুমূর্ষুবস্থায় আছে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিও। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সৌদিয়া হোটেলের ম্যানেজারকে আটক করা হয়েছে। নিহত নাছিরের লাশ ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মাদকের সাথে পরিকল্পিতভাবে বিষ মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে। এ ঘটনার সাথে রাজনৈতিক কোন প্রতিহিংসা রয়েছে কিনা বা ব্যবসায়িক কোন বিরোধ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হবে।
সৌদিয়া হোটেলের মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সোমবার রবিসহ তার পার্টনাররা হোটেলে এসে রাতে মদ পান করে। সোমবার রাতেই মদ পান করে তারা ঘুমিয়ে যায়। মঙ্গলবার বিকেলে তারা হোটেল থেকে বাড়িতে চলে যায়।
/আজাদী!
0 মন্তব্যসমূহ