চট্টগ্রাম আদালত ভবনে জেলা পুলিশের মালখানায় চুরির ঘটনা ঘটেছে। চুরির পর মালখানার দরজায় নতুন তালাও লাগিয়ে দিয়ে গেছে চোর। ভবনের (নতুন) ২য় তলার পূর্বকোণায় এ মালখানায় ছিল ১ লাখ ‘আলামত’। ঘটনার পর স্পর্শকাতর এই স্থাপনার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা খলিলুর রহমান ও মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান নামে দুই পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়েছে। পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা সাময়িক বরখাস্তের এ আদেশ দিয়েছেন।
গত শুক্র শনি ও রবিবার তিনদিনের সরকারি ছুটির পর সোমবার সকালে আদালত খুললে চুরির বিষয়টি নজরে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে আদালত পাড়া ও পুলিশ প্রশাসনে। ঘটনাস্থলে ছুটে যান জেলা ও নগর পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা, চট্টগ্রামের জেলা জজ, মুখ্যবিচারিক হাকিম, সিআইডি, ডিবি ও পিবিআইএর বিশেষজ্ঞরা। গতকাল রাত ১০টায় দুই পুলিশ সদস্যকে মালখানার সামনে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে দুইজনের সাথে কথা বললে তারা সেখানে নতুন দায়িত্ব পালন করতে এসেছেন বলে জানান।
সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মালখানা থেকে মূল্যবান আলামত চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখার কথা জানিয়েছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত সুপার মহিউদ্দিন মাহমুদ। এদিকে এ ঘটনায় মালখানার আলামতগুলো নতুন করে গণনা চলছে বলে জানিয়ে জেলা পুলিশের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) বিজন কুমার বড়ুয়া বলেন, আজ মঙ্গলবার মালখানার আলামতগুলো গণনা শেষ হবে। একইসাথে আমরা এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করারও প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। মঙ্গলবারই মামলা দায়ের হবে। তিনি আরো বলেন, এখানে ১ লাখ আলামত রয়েছে। এ কারনে সবগুলো গণনা করতে সময় লাখছে। কারন চোরেরা আলামতগুলো তছনছ করে ফেলেছে।
তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে সংঘটিত যে কোন ঘটনার পর পুলিশ গিয়ে মামলার যেসব আলামত ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেন, সেগুলো পরবর্তীতে আদালতের মালখানায় জমা রাখা হয়। মামলার কার্যক্রম চলাকালে সেসব আলামত নিয়ম অনুযায়ী বিচারকের সামনে উপস্থাপন করেন।
তালা কাহিনী: মালখানায় দুটি তালা ব্যবহার করা হয়। এক একটি তালার চাবি থাকে তিনটি করে। তিনজনের কাছে থাকে তিনটি চাবি। অর্থাৎ এ ধরনের তালাগুলো খুলতে ওই তিনজনকেই লাগবে। তবে চোরেরা কোন পদ্ধতিতে খুলেছে সেটাই দেখার বিষয়। তিনদিন ছুটির পর গতকাল সোমবার সকালে এসে দেখা যায়, সেই দুটি তালার বদলে অন্য দুটি তালা ঝুলছে। মালখানার অফিসারের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে পরিদর্শক বিজন কুমার বড়ুয়া দ্রুত সেখানে যান। তিনি বলেন, মালখানায় নিরাপত্তার দায়িত্বে যারা ছিল তাদের ডেকে আনা হয়। কিন্তু তারা কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেনি। পরে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তালা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকেছি।
টার্গেট ৬০০ স্বর্ণের বার ও আলামত?
পুলিশ কর্মকর্তা বিজন কুমার বড়ুয়া জানান জোরারগঞ্জ থেকে উদ্ধার করা ৬০০ স্বর্ণ বারের খোঁজে চোরেরা হয়ত চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। নয়তো গুরুত্বপূর্ণ কোন মামলার আলামত নিয়ে যাওয়াও লক্ষ্য হতে পারে। এটা আলামত গণনার পরই বেরিয়ে আসবে। তিনি আরো জানান, ৬০০ পিস স্বর্ণের বার মালখানায় ছিল না।
মালখানার দায়িত্বে থাকা এসআই শওকত:
বর্তমানে মালখানার দায়িত্বে থাকা এসআই শওকত রোববারও দায়িত্ব পালন করেছেন। ওইসময় পর্যন্ত এ ধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে বিজন কুমার বলেন, এসআই শওকত রোববারও দাযিত্ব পালন করেছেন। তখন পর্যন্ত এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি।
কি আছে কি চুরি হয়েছে:
এ মালখানায় ১ লাখ আলামত আছে। চোরেরা পুরো আলামতখানা তছনছ করেছে। বেশকিছু আলামত খোয়া গেছে। কী কী আলামত খোয়া গেছে, তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে সেটি নির্ধারণের কাজ চলছে বলে জানান এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা। মালখানায় মূল্যবান স্বর্ণালঙ্কার, অস্ত্র, মোবাইল ফোন, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র রয়েছে।
নগর পুলিশ কর্মকর্তাদের বক্তব্য:
চুরির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মেহেদী হাসান ও কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
মেহেদী হাসান এসময় জানান, ‘এটা চুরির ঘটনা নাকি এর পেছনে অন্যকিছু আছে সেটা আমরা খতিয়ে দেখছি। পিবিআই এবং সিআইডিও কাজ করছে। এর সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের গ্রেফতার করা হবে। ওসি মহসীন বলেন, ‘কি কি আলামত চুরি হয়েছে সেটা দেখা হচ্ছে। এরপর মামলা হবে।
কোথায় ছিলেন দায়িত্বরত দুই পুলিশ?
বরখাস্ত হওয়া দুই পুলিশ সদস্য মালখানার নিরাপত্তার দাযিত্বে থাকলেও চুরির সময় কোথায় ছিলেন সে ব্যাপারে স্পষ্ঠ কোন বক্তব্য দিচ্ছেন না তারা। সংবাদকর্মীদের জিজ্ঞাসা ও উর্ধতন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসার জবাবে তারা কাছাকাছি কোথাও গিয়েছিলেন বলেও তথ্য এসেছে। তবে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, হয়তো তারা দুরে কোথাও গিয়েছিলেন নয়তো ঘটনার বিষয়টি তাদের নলেজে ছিল। দুইটা থেকে যেকোন একটা হতে পারে।
চোরের সন্ধানে অভিযান:
চোরের সন্ধানে অভিযানে নেমেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। যে কোন মুল্যে ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করতে বদ্ধ পরিকর তারা।
সিসি ক্যামেরা লাগছে আলামতখানায়:
আলামতখানার আশপাশে কোন সিসি ক্যামেরা নেই। চুরির ঘটনার পর সিসি ক্যামেরার বিষয়টি গুরুত্ব পায় পুলিশ কর্তৃপক্ষের কাছে। এ কারনে সিসি ক্যামেরা লাগানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। তবে আগে থেকে কেন এ ধরনের স্পর্শকাতর স্থানে সিসি ক্যামেরা ছিল না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
আশপাশের সিসি ক্যামেরায় নজর পুলিশের:
আদালত এলাকা কিংবা আশপাশের এলাকায় থাকা সিসি ক্যামেরা পরীক্ষা করে দেখার কথা জানিয়েছে পুলিশ। চোরের কোন না কোন রেকর্ড এসব ক্যামেরায় থাকতে পারে বলে মনে করছে তারা। এছাড়া রাতের বেলা মানুষজনের চলাচল না থাকায় পরীক্ষা করে দেখতে আরো সুবিধা হবে বলেও মত তাদের।
গত শুক্র শনি ও রবিবার তিনদিনের সরকারি ছুটির পর সোমবার সকালে আদালত খুললে চুরির বিষয়টি নজরে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে আদালত পাড়া ও পুলিশ প্রশাসনে। ঘটনাস্থলে ছুটে যান জেলা ও নগর পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা, চট্টগ্রামের জেলা জজ, মুখ্যবিচারিক হাকিম, সিআইডি, ডিবি ও পিবিআইএর বিশেষজ্ঞরা। গতকাল রাত ১০টায় দুই পুলিশ সদস্যকে মালখানার সামনে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে দুইজনের সাথে কথা বললে তারা সেখানে নতুন দায়িত্ব পালন করতে এসেছেন বলে জানান।
সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মালখানা থেকে মূল্যবান আলামত চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখার কথা জানিয়েছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত সুপার মহিউদ্দিন মাহমুদ। এদিকে এ ঘটনায় মালখানার আলামতগুলো নতুন করে গণনা চলছে বলে জানিয়ে জেলা পুলিশের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) বিজন কুমার বড়ুয়া বলেন, আজ মঙ্গলবার মালখানার আলামতগুলো গণনা শেষ হবে। একইসাথে আমরা এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করারও প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। মঙ্গলবারই মামলা দায়ের হবে। তিনি আরো বলেন, এখানে ১ লাখ আলামত রয়েছে। এ কারনে সবগুলো গণনা করতে সময় লাখছে। কারন চোরেরা আলামতগুলো তছনছ করে ফেলেছে।
তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে সংঘটিত যে কোন ঘটনার পর পুলিশ গিয়ে মামলার যেসব আলামত ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেন, সেগুলো পরবর্তীতে আদালতের মালখানায় জমা রাখা হয়। মামলার কার্যক্রম চলাকালে সেসব আলামত নিয়ম অনুযায়ী বিচারকের সামনে উপস্থাপন করেন।
তালা কাহিনী: মালখানায় দুটি তালা ব্যবহার করা হয়। এক একটি তালার চাবি থাকে তিনটি করে। তিনজনের কাছে থাকে তিনটি চাবি। অর্থাৎ এ ধরনের তালাগুলো খুলতে ওই তিনজনকেই লাগবে। তবে চোরেরা কোন পদ্ধতিতে খুলেছে সেটাই দেখার বিষয়। তিনদিন ছুটির পর গতকাল সোমবার সকালে এসে দেখা যায়, সেই দুটি তালার বদলে অন্য দুটি তালা ঝুলছে। মালখানার অফিসারের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে পরিদর্শক বিজন কুমার বড়ুয়া দ্রুত সেখানে যান। তিনি বলেন, মালখানায় নিরাপত্তার দায়িত্বে যারা ছিল তাদের ডেকে আনা হয়। কিন্তু তারা কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেনি। পরে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তালা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকেছি।
টার্গেট ৬০০ স্বর্ণের বার ও আলামত?
পুলিশ কর্মকর্তা বিজন কুমার বড়ুয়া জানান জোরারগঞ্জ থেকে উদ্ধার করা ৬০০ স্বর্ণ বারের খোঁজে চোরেরা হয়ত চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। নয়তো গুরুত্বপূর্ণ কোন মামলার আলামত নিয়ে যাওয়াও লক্ষ্য হতে পারে। এটা আলামত গণনার পরই বেরিয়ে আসবে। তিনি আরো জানান, ৬০০ পিস স্বর্ণের বার মালখানায় ছিল না।
মালখানার দায়িত্বে থাকা এসআই শওকত:
বর্তমানে মালখানার দায়িত্বে থাকা এসআই শওকত রোববারও দায়িত্ব পালন করেছেন। ওইসময় পর্যন্ত এ ধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে বিজন কুমার বলেন, এসআই শওকত রোববারও দাযিত্ব পালন করেছেন। তখন পর্যন্ত এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি।
কি আছে কি চুরি হয়েছে:
এ মালখানায় ১ লাখ আলামত আছে। চোরেরা পুরো আলামতখানা তছনছ করেছে। বেশকিছু আলামত খোয়া গেছে। কী কী আলামত খোয়া গেছে, তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে সেটি নির্ধারণের কাজ চলছে বলে জানান এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা। মালখানায় মূল্যবান স্বর্ণালঙ্কার, অস্ত্র, মোবাইল ফোন, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র রয়েছে।
নগর পুলিশ কর্মকর্তাদের বক্তব্য:
চুরির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মেহেদী হাসান ও কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
মেহেদী হাসান এসময় জানান, ‘এটা চুরির ঘটনা নাকি এর পেছনে অন্যকিছু আছে সেটা আমরা খতিয়ে দেখছি। পিবিআই এবং সিআইডিও কাজ করছে। এর সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের গ্রেফতার করা হবে। ওসি মহসীন বলেন, ‘কি কি আলামত চুরি হয়েছে সেটা দেখা হচ্ছে। এরপর মামলা হবে।
কোথায় ছিলেন দায়িত্বরত দুই পুলিশ?
বরখাস্ত হওয়া দুই পুলিশ সদস্য মালখানার নিরাপত্তার দাযিত্বে থাকলেও চুরির সময় কোথায় ছিলেন সে ব্যাপারে স্পষ্ঠ কোন বক্তব্য দিচ্ছেন না তারা। সংবাদকর্মীদের জিজ্ঞাসা ও উর্ধতন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসার জবাবে তারা কাছাকাছি কোথাও গিয়েছিলেন বলেও তথ্য এসেছে। তবে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, হয়তো তারা দুরে কোথাও গিয়েছিলেন নয়তো ঘটনার বিষয়টি তাদের নলেজে ছিল। দুইটা থেকে যেকোন একটা হতে পারে।
চোরের সন্ধানে অভিযান:
চোরের সন্ধানে অভিযানে নেমেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। যে কোন মুল্যে ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করতে বদ্ধ পরিকর তারা।
সিসি ক্যামেরা লাগছে আলামতখানায়:
আলামতখানার আশপাশে কোন সিসি ক্যামেরা নেই। চুরির ঘটনার পর সিসি ক্যামেরার বিষয়টি গুরুত্ব পায় পুলিশ কর্তৃপক্ষের কাছে। এ কারনে সিসি ক্যামেরা লাগানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। তবে আগে থেকে কেন এ ধরনের স্পর্শকাতর স্থানে সিসি ক্যামেরা ছিল না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
আশপাশের সিসি ক্যামেরায় নজর পুলিশের:
আদালত এলাকা কিংবা আশপাশের এলাকায় থাকা সিসি ক্যামেরা পরীক্ষা করে দেখার কথা জানিয়েছে পুলিশ। চোরের কোন না কোন রেকর্ড এসব ক্যামেরায় থাকতে পারে বলে মনে করছে তারা। এছাড়া রাতের বেলা মানুষজনের চলাচল না থাকায় পরীক্ষা করে দেখতে আরো সুবিধা হবে বলেও মত তাদের।
সিআইডি, পিবিআই ও ডিবির আলামত সংগ্রহ:
ঘটনা তদন্তের অংশ হিসেবে সিআইডির ক্রাইম সীন বিশেষজ্ঞ, পিবিআই ও ডিবির এঙপার্টরা ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছেন। সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে আলামতখানার তালা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকার পর তারা স্থানটি নিজেদের আয়ত্বে নিয়ে আলামত সংগ্রহ করেন। আলামতের সাথে ফিঙ্গার প্রিন্টও নেয়া হয়। দুপুর পর্যন্ত এ আলামত সংগ্রহ চলে। এদিকে গতকাল রাত অবদি চলে আলামত গণনার কাজ। এরপরও অসম্পুূর্ণ থেকে যায় গণনা। আজ তা সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা বিজন কুমার বড়ুয়া। চুরির ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর ঘটনার সার্বিক বিষয়গুলো দেখাশুনার জন্য এক সিনিয়র বিচারিক হাকিমকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ঘটনা তদন্তের অংশ হিসেবে সিআইডির ক্রাইম সীন বিশেষজ্ঞ, পিবিআই ও ডিবির এঙপার্টরা ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছেন। সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে আলামতখানার তালা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকার পর তারা স্থানটি নিজেদের আয়ত্বে নিয়ে আলামত সংগ্রহ করেন। আলামতের সাথে ফিঙ্গার প্রিন্টও নেয়া হয়। দুপুর পর্যন্ত এ আলামত সংগ্রহ চলে। এদিকে গতকাল রাত অবদি চলে আলামত গণনার কাজ। এরপরও অসম্পুূর্ণ থেকে যায় গণনা। আজ তা সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা বিজন কুমার বড়ুয়া। চুরির ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর ঘটনার সার্বিক বিষয়গুলো দেখাশুনার জন্য এক সিনিয়র বিচারিক হাকিমকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
/আজাদী!
0 মন্তব্যসমূহ