দ্বিতীয় ধাপে আগামীকাল বৃহত্তর চট্টগ্রামে ৩১ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোট গ্রহণে প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, সন্দ্বীপ, রাঙ্গুনিয়া, ফটিকছড়ি ও হাটহাজারী উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে ৫ উপজেলার মধ্যে ফটিকছড়ি ছাড়া অন্য উপজেলাগুলোতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হচ্ছে না। ফটিকছড়িতে আওয়ামী লীগের দুই প্রভাবশালী নেতা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় নির্বাচন কমিশন ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রয়েছে বাড়তি সতর্কতা। একই দিনে মীরসরাই ও রাউজান উপজেলায়ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মিরসরাই উপজেলা ও রাউজান উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানগণ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছেন। এই কারণে এখানে নির্বাচন হবে না। এছাড়া আগামীকাল কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলায়ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। একই সাথে তিন পার্বত্য জেলার সব উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, লংগদু, নানিয়ারচর, কাপ্তাই, জুরাছড়ি, বাঘাইছড়ি, কাউখালী, বরকল, রাজস্থলী ও বিলাইছড়ি উপজেলা; বান্দরবান জেলার সদর, রোয়াংছড়ি, আলীকদম, থানচি, লামা, রুমা ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা; খাগড়াছড়ি জেলার সদর, মানিকছড়ি, লক্ষীছড়ি, দীঘিনালা, মহালছড়ি, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা ও রামগড় উপজেলায়ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
সব উপজেলায় সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিলেও শুধুমাত্র ফটিকছড়িতে তিন প্লাটুন বিজিবি, ১৫শ’ পুলিশ সদস্যসহ ব্যাপক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হচ্ছে। গতকাল সকাল থেকে নির্বাচনের ৪৮ ঘন্টা আগে বন্ধ হয়ে গেছে প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার-প্রচারণা।
এদিকে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পেপারসহ সকল নির্বাচনী সামগ্রী পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের জন্য ১৩ হাজার ১৪৮জন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আজ থেকে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা-আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কেন্দ্রে কেন্দ্রে অবস্থান নেবেন। নির্বাচনের প্রস্তুতির ব্যাপারে চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা আজাদীকে জানান, ফটিকছড়িতে অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সকল আমরা সকল ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। আমাদের ১৫শ’ ফোর্স থাকবে। ৩ প্লাটুনের মতো বিজিবি থাকবে। র্যাবের টিম, আনসার সদস্য ছাড়াও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও দায়িত্ব পালন করবেন। ফটিকছড়ির প্রতি আমাদের দৃষ্টি একটু বেশি। যেহেতু এই উপজেলায় দুই জন চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন। অন্যান্য উপজেলা গুলোতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হচ্ছেনা সেখানে চাপ একটু কম। তাই ফটিকছড়িতে আমাদের বাড়তি ফোর্স থাকবে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী অন্যান্য উপজেলা গুলোতেও আমাদের পর্যাপ্ত প্রস্তুতি রয়েছে।
চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান আজাদীকে জানান ব্যালট পেপার, সিল, অমোচনীয় কালি, মার্কার পেনসহ সকল নির্বাচনী সামগ্রী আগে-ভাগেই পৌঁছে গেছে। ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারাও আজ (রবিবার) এলাকায় এলাকায় চলে যাবেন। নির্বাচনে থাকবে- বিজিবির টহল দলের সাথে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, র্যাবের ফোর্স, পুলিশ ও আনসারের পর্যাপ্ত ফোর্সসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বলয়।
/আজাদী!
সব উপজেলায় সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিলেও শুধুমাত্র ফটিকছড়িতে তিন প্লাটুন বিজিবি, ১৫শ’ পুলিশ সদস্যসহ ব্যাপক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হচ্ছে। গতকাল সকাল থেকে নির্বাচনের ৪৮ ঘন্টা আগে বন্ধ হয়ে গেছে প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার-প্রচারণা।
এদিকে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পেপারসহ সকল নির্বাচনী সামগ্রী পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের জন্য ১৩ হাজার ১৪৮জন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আজ থেকে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা-আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কেন্দ্রে কেন্দ্রে অবস্থান নেবেন। নির্বাচনের প্রস্তুতির ব্যাপারে চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা আজাদীকে জানান, ফটিকছড়িতে অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সকল আমরা সকল ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। আমাদের ১৫শ’ ফোর্স থাকবে। ৩ প্লাটুনের মতো বিজিবি থাকবে। র্যাবের টিম, আনসার সদস্য ছাড়াও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও দায়িত্ব পালন করবেন। ফটিকছড়ির প্রতি আমাদের দৃষ্টি একটু বেশি। যেহেতু এই উপজেলায় দুই জন চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন। অন্যান্য উপজেলা গুলোতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হচ্ছেনা সেখানে চাপ একটু কম। তাই ফটিকছড়িতে আমাদের বাড়তি ফোর্স থাকবে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী অন্যান্য উপজেলা গুলোতেও আমাদের পর্যাপ্ত প্রস্তুতি রয়েছে।
চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান আজাদীকে জানান ব্যালট পেপার, সিল, অমোচনীয় কালি, মার্কার পেনসহ সকল নির্বাচনী সামগ্রী আগে-ভাগেই পৌঁছে গেছে। ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারাও আজ (রবিবার) এলাকায় এলাকায় চলে যাবেন। নির্বাচনে থাকবে- বিজিবির টহল দলের সাথে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, র্যাবের ফোর্স, পুলিশ ও আনসারের পর্যাপ্ত ফোর্সসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বলয়।
/আজাদী!
0 মন্তব্যসমূহ