চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী পৌর সদরের দক্ষিণ জলদী ০৯ নং ওযার্ড়ের দিঘীর পাড়া গ্রামের ৩ কন্যা সন্তানের জনক হত দরিদ্র অসহায় কৃষক রনতোষ দাশের পায়ে আকস্মিক "Gangrene" ও Vascular Disease নামক মারাত্মক মরণঘাতী রোগ বাসা বেঁধেছে। যাহা দিন দিন তাকে জীবনের আলো নিভিয়ে দিয়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
৩ মেয়ের মধ্যে বড় মেয়ে রন্টি উচ্চমাধ্যমিক (বিবাহিত), মেজমেয়ে রিম্পি দাশ ২০১৯ সালের এসএসসি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে ৪.৩৩ পেয়ে পাশ করেছেন, ছোট মেয়ে রিপা সপ্তম শ্রেনীতে পড়ে।
বিগত ১ লা মে তিনি আপনাদের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছিলেন। আপনারা যে যতটুকু পেরেছেন সহযোগিতা করেছেন।
আমাদের দেশে সরকারীভাবে অসহায় মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকলে আজকে সবার এই দুর্বিসহ পরিনতি দেখতে হত না।
১) বাঁশখালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়,
২) বাঁশখালী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,
৩) বৈলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়,
৪) কোকদন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়,
৫) বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়,
৬) চাম্বল উচ্চ বিদ্যালয়,
৭)নাপোড়া উচ্চ বিদ্যালয়,
৮) সুর্যসেন পাঠাগার,
৯) বাঁশখালী হোসাইনিয়া কামিল মাদ্রাসা সহ ১২ প্রতিষ্ঠান হতে অর্থ সংগ্রহে সার্বিক সহায়তা করেছেন দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থী মাসুম, জয়নাল ও রিফাত ও প্রমুখ।
বাঁশখালীর শ্রীমৎ স্বামী মহানন্দ পুরী মহারাজ, ভদন্ত তিলোকানন্দ মহাস্থবীর, শীলব্রত ভিক্ষু,
নাম-না-জানা ব্যাক্তি বিকাশে মো: ইলিয়াছের মাধ্যমে ১ হাজার টাকা,
দক্ষিন জলদীর প্রদীপ কারন,
রাজীব নম: প্রসেনজিৎ তালুকদার, সুমন তালুকদার, অজিত কারন, দয়াল কারন, মিলন কান্তি দে, দিলীপ দাশ, রাখাল দাশ, লিটন দে, রাজীব দে, সমীর কারন, অনুপম চক্রবর্ত্তী, রুবেল মল্লিক, শংকর, বিপ্লব কারন, নয়ন দেব, রতন দেব, অঞ্জন দেব, রুপ্নার মা, রিপন বড়ুয়া (ফ্রান্স প্রবাসী), বিশু দাশ, সুমন নম: অমিত দাশ,মিল্টন পালিত, মিল্টন দেব, ফুলকি দাশ, শংকর বিশ্বাস, রুপন দাশ, বিধান দাশ ও প্রমুখ।
বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংকের অন্যতম সংগঠক সজীব নমঃ শুভ ও তাদের সহপাঠীদের এবং জাগো হিন্দু পরিষদ (JHP) বাঁশখালী শাখার সুযোগ্য সভাপতি সঞ্জয় দাশ, সংগঠক অনুপম, JHP নাপোড়ার, পুইছড়ি ইউনিটের সংগঠক জয় আর্টের জয়, সাগর সহ তাদের সহপাঠীদের....যাদের মাধ্যমে
উপজেলা পরিষদ থেকে মহাজনঘাটা ব্যবসায়ী, নাপোড়া-শেখেরখীল, পুইছড়ির ব্যবসায়ীবৃদ্ধ, দক্ষিন জলদীর তালুকদার পাড়া, মাষ্টার পাড়া, দিঘীর পাড়া, সিকদার পাড়া, নমঃ পাড়া, ভিলেজার পাড়া, গুড়াপুকুরপাড় ব্যবসায়ীবৃন্ধের কাছ থেকে অার্থিক সহায়তা সংগ্রহ হয়েছে।
রোগীর নিজেদের পরিবার এবং আত্বীয় স্বজনের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়া গেছে ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ টাকা মাত্র)
আরো ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা প্রয়োজন।
তাই একটি নিভে যাওয়া আলোকে বাঁচাতে এবং পরিবারকে বাঁচাতে, পুনরায় আবারো মানবতার সেবক হয়ে সকলের যৎসামান্য সাহায্য/সহযোগিতা তার পরিবারের পক্ষ থেকে কামনা করছি পাশাপাশি প্রচারের জন্য পোষ্টটি শেয়ার করার জন্য বিনম্র অনুরোধ জ্ঞাপন করছি।।
অমৃত কারণ, শিক্ষক, বাঁশখালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
বিকাশ নংঃ ০১৮১২-৭৫৭০৩৩
রোগীর মোবাইল নম্বরঃ
০১৮৬৯-৭৯৬৫৯২
এই ২ টা নম্বর ব্যাতীত আর কোন নম্বর নেই।
0 মন্তব্যসমূহ