বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী উপজেলার পুঁইছড়ি ইউনিয়নে ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন সেতুটি ভেঙে গেছে। বাঁশ ও গাছ দিয়ে তৈরি কাঠের ওপর দিয়ে গত দু’বছর ধরে সেতুটি পারাপারে শত শত নারী পুরুষ ও কৃষকদের দুর্ভোগের অন্ত নেই। এ সড়কে সেতুর ওপর দিয়ে যানবাহন চলাচলও বন্ধ রয়েছে। ভারী যানবাহন চলাচলে ও কাজের অনিয়মের ফলে পাহাড়ি ঢলের পানির তোড়ে সেতুটির একাংশ ধসে ভেঙে যায় বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।
জানা যায়, পুঁইছড়ি ইউনিয়নের প্রেম বাজার হতে পূর্বে পাহাড়ি এলাকা পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার সড়কের ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন সেতুটি স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকে ২০০৮-০৯ সাল পর্যন্ত কাঠের তক্তার নির্মিত ছিল। তৎকালীন সরকার সড়কের উপর সেতুটির গুরুত্ব বিবেচনা করে প্রকৌশলী দপ্তর থেকে টেন্ডারের মাধ্যমে ব্রিজটি কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে সেতুটি মেরামতের জন্য জেলা পরিষদ থেকে ২০১৩-১৪ অর্থ বছরে ১৫ লক্ষ ৯৯ হাজার টাকা প্রাক্কলিত মূল্য পুঁইছড়ি ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজ শেষ করার পর গার্ডারে ফাটল দেখা দিলে নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে মেরামতের মাধ্যমেই সেতুর কাজটি প্রশাসনকে হস্তান্তর করে যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত করে দেন।
সাবেক ইউপি সদস্য শওকত ওসমান বলেন, প্রকৌশলী বিভাগ থেকে প্রথমে গার্ডার সেতু নির্মাণ করা হয়। সেতুটি নষ্ট হয়ে গেলে জেলা পরিষদ থেকে পুন: টেন্ডারের মাধ্যমে নির্মাণ কাজ হয়। সেতুর যখন কাজ শুরু হয় কাজের মান নিয়ে তখনই স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল। কিন্তু সেতুটির কাজ শেষ হওয়ার পর ভেঙ্গে গেলে যাতায়াতে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের সময় যাতায়াতে মানুষের কষ্টের অন্ত থাকেনা। কৃষক ও পাহাড়ি এলাকার মানুষদের ভারী মালামাল নিয়ে সেতু পারাপারে কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে। বর্তমানে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
পুঁইছড়ি ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিছুজ্জমান শেখ বলেন, সেতুটির ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে বাঁশের উপর দিয়ে অফিসের সাথে প্রশাসনিক দ্রুত যোগাযোগ সমস্যা হচ্ছে। মানুষের দুর্ভোগের চিত্র সকলেই দেখছেন। সেতুটিতে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ ও পানি চলাচলের রাস্তার স্থানে রিটেইনিং ওয়াল তৈরির মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ব্রিজটি তৈরি করা প্রয়োজন। বাঁশখালী উপজেলা প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম ভুঁইয়া বলেন, জেলা পরিষদ থেকে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল। উপজেলা প্রকৌশলী বিভাগ থেকে সংস্কার করতে হলে মাসিক সভায় উপস্থাপনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব সাদলী বলেন, সেতুটি নির্মাণে শীঘ্রই টেন্ডার আহ্বান করা হবে।
বাঁশখালী উপজেলার পুঁইছড়ি ইউনিয়নে ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন সেতুটি ভেঙে গেছে। বাঁশ ও গাছ দিয়ে তৈরি কাঠের ওপর দিয়ে গত দু’বছর ধরে সেতুটি পারাপারে শত শত নারী পুরুষ ও কৃষকদের দুর্ভোগের অন্ত নেই। এ সড়কে সেতুর ওপর দিয়ে যানবাহন চলাচলও বন্ধ রয়েছে। ভারী যানবাহন চলাচলে ও কাজের অনিয়মের ফলে পাহাড়ি ঢলের পানির তোড়ে সেতুটির একাংশ ধসে ভেঙে যায় বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।
জানা যায়, পুঁইছড়ি ইউনিয়নের প্রেম বাজার হতে পূর্বে পাহাড়ি এলাকা পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার সড়কের ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন সেতুটি স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকে ২০০৮-০৯ সাল পর্যন্ত কাঠের তক্তার নির্মিত ছিল। তৎকালীন সরকার সড়কের উপর সেতুটির গুরুত্ব বিবেচনা করে প্রকৌশলী দপ্তর থেকে টেন্ডারের মাধ্যমে ব্রিজটি কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে সেতুটি মেরামতের জন্য জেলা পরিষদ থেকে ২০১৩-১৪ অর্থ বছরে ১৫ লক্ষ ৯৯ হাজার টাকা প্রাক্কলিত মূল্য পুঁইছড়ি ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজ শেষ করার পর গার্ডারে ফাটল দেখা দিলে নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে মেরামতের মাধ্যমেই সেতুর কাজটি প্রশাসনকে হস্তান্তর করে যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত করে দেন।
সাবেক ইউপি সদস্য শওকত ওসমান বলেন, প্রকৌশলী বিভাগ থেকে প্রথমে গার্ডার সেতু নির্মাণ করা হয়। সেতুটি নষ্ট হয়ে গেলে জেলা পরিষদ থেকে পুন: টেন্ডারের মাধ্যমে নির্মাণ কাজ হয়। সেতুর যখন কাজ শুরু হয় কাজের মান নিয়ে তখনই স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল। কিন্তু সেতুটির কাজ শেষ হওয়ার পর ভেঙ্গে গেলে যাতায়াতে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের সময় যাতায়াতে মানুষের কষ্টের অন্ত থাকেনা। কৃষক ও পাহাড়ি এলাকার মানুষদের ভারী মালামাল নিয়ে সেতু পারাপারে কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে। বর্তমানে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
পুঁইছড়ি ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিছুজ্জমান শেখ বলেন, সেতুটির ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে বাঁশের উপর দিয়ে অফিসের সাথে প্রশাসনিক দ্রুত যোগাযোগ সমস্যা হচ্ছে। মানুষের দুর্ভোগের চিত্র সকলেই দেখছেন। সেতুটিতে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ ও পানি চলাচলের রাস্তার স্থানে রিটেইনিং ওয়াল তৈরির মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ব্রিজটি তৈরি করা প্রয়োজন। বাঁশখালী উপজেলা প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম ভুঁইয়া বলেন, জেলা পরিষদ থেকে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল। উপজেলা প্রকৌশলী বিভাগ থেকে সংস্কার করতে হলে মাসিক সভায় উপস্থাপনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব সাদলী বলেন, সেতুটি নির্মাণে শীঘ্রই টেন্ডার আহ্বান করা হবে।
/দৈনিক পূর্বকোণ/
0 মন্তব্যসমূহ