মোহাম্মদ এরশাদঃ
বাঁশখালী উপজেলার পশ্চিম বাহারছড়া গ্রামের ১নং ওয়ার্ডে গত (২৪ জুন) সোমবার দুপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে মহিলাসহ কমপক্ষে ৩৫ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত কয়েকজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করার পাশাপাশি অপরাপর আহতদের বাঁশখালী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় মৃত বদি আহমদের পুত্র আনছার ও আবদুল মতলবের পুত্র আশরফ পক্ষের সাথে এলাকার মৃত হাজী সিরাজুল ইসলামের পুত্র হাজী রেজাউল করিম পক্ষের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহতরা হলেন- করিম( ৩২) সুমন (৩৫) সাবের (৪৫) জাকের (৪০) নাসির( ৪৫) তামিম (১৬) সৈয়দ( ৩০) আজগর( ৩৩) মিজান (৩০) আনোয়ার (২৮) বক্কর (২৫)জেবল হোসেন (৪৪) আব্দুস সবুর( ৪০) মতলব (৪২) হাসিনা আক্তার (৩৫), সিরাজুল ইসলাম (৩০),নুর আহামদ(৪০),মোঃ ফরিদ (৪৫),মোঃ জসিম (৩৬),মোঃ ফোরকান (৩০), মোঃ শাহ আলম (৪৫), নবী হোসেন (৫০), জহির আহমদ (৫২), আবদুল করিম (৪২), আবু রশীদ (৩৫), পারভেজ (১৮) মোঃ ওসমান (৪০), আবদুল মালেক (৪৬), জাহেদুল ইসলাম (২৩),মোঃ সোলাইমান (৩৮), আবদুর রশীদ (৩০) মৌলভী ফজল কাদের (৪৬), মোরশেদা বেগম (৩২),আবু আহমদ (৬০), সৈয়দ মিয়া (৪৬)সহ আহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ জন।প্রত্যক্ষদর্শী ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিন আগে স্থানীয় দেওয়ানজী জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসার ছাত্র আবদুল মালেকের ছেলে সোহেল ও জেবুল হোসেনের ছেলে নাঈম এর মধ্যে কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। এরই রেশ ধরে আজ সোমবার দুপুরে দুপক্ষের লোকজনের মাঝে প্রথমে উত্তেজনা ও পরে তা সংঘর্ষে রূপ ধারণ করে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের লোকজন দা, কিরিচ, লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ব্যবহার করে বলে জানা যায়।বাঁশখালীর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মুনিরা ইয়াছমিন জানান, বাহারছড়ায় সংঘর্ষের ঘটনায় আহত ৩৫ জনকে ভর্তিসহ চিকিৎসা দিয়েছি। গুরুতর আহত ৩ জনকে চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে বলেও জানান ডা. মুনিরা ইয়াছমিন।
বাঁশখালী থানার ওসি (তদন্ত) মো. কামাল উদ্দীন জানান, বাহারছড়ায় সংঘর্ষের খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কোন পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাঁশখালী উপজেলার পশ্চিম বাহারছড়া গ্রামের ১নং ওয়ার্ডে গত (২৪ জুন) সোমবার দুপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে মহিলাসহ কমপক্ষে ৩৫ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত কয়েকজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করার পাশাপাশি অপরাপর আহতদের বাঁশখালী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় মৃত বদি আহমদের পুত্র আনছার ও আবদুল মতলবের পুত্র আশরফ পক্ষের সাথে এলাকার মৃত হাজী সিরাজুল ইসলামের পুত্র হাজী রেজাউল করিম পক্ষের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহতরা হলেন- করিম( ৩২) সুমন (৩৫) সাবের (৪৫) জাকের (৪০) নাসির( ৪৫) তামিম (১৬) সৈয়দ( ৩০) আজগর( ৩৩) মিজান (৩০) আনোয়ার (২৮) বক্কর (২৫)জেবল হোসেন (৪৪) আব্দুস সবুর( ৪০) মতলব (৪২) হাসিনা আক্তার (৩৫), সিরাজুল ইসলাম (৩০),নুর আহামদ(৪০),মোঃ ফরিদ (৪৫),মোঃ জসিম (৩৬),মোঃ ফোরকান (৩০), মোঃ শাহ আলম (৪৫), নবী হোসেন (৫০), জহির আহমদ (৫২), আবদুল করিম (৪২), আবু রশীদ (৩৫), পারভেজ (১৮) মোঃ ওসমান (৪০), আবদুল মালেক (৪৬), জাহেদুল ইসলাম (২৩),মোঃ সোলাইমান (৩৮), আবদুর রশীদ (৩০) মৌলভী ফজল কাদের (৪৬), মোরশেদা বেগম (৩২),আবু আহমদ (৬০), সৈয়দ মিয়া (৪৬)সহ আহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ জন।প্রত্যক্ষদর্শী ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিন আগে স্থানীয় দেওয়ানজী জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসার ছাত্র আবদুল মালেকের ছেলে সোহেল ও জেবুল হোসেনের ছেলে নাঈম এর মধ্যে কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। এরই রেশ ধরে আজ সোমবার দুপুরে দুপক্ষের লোকজনের মাঝে প্রথমে উত্তেজনা ও পরে তা সংঘর্ষে রূপ ধারণ করে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের লোকজন দা, কিরিচ, লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ব্যবহার করে বলে জানা যায়।বাঁশখালীর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মুনিরা ইয়াছমিন জানান, বাহারছড়ায় সংঘর্ষের ঘটনায় আহত ৩৫ জনকে ভর্তিসহ চিকিৎসা দিয়েছি। গুরুতর আহত ৩ জনকে চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে বলেও জানান ডা. মুনিরা ইয়াছমিন।
বাঁশখালী থানার ওসি (তদন্ত) মো. কামাল উদ্দীন জানান, বাহারছড়ায় সংঘর্ষের খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কোন পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
0 মন্তব্যসমূহ