বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালীর পূর্ব চাম্বল ছড়ারকুল এলাকায় কবরস্থান নিয়ে বিরোধের জের ধরে বসতবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার এলাকার মৃত বাদশা মিয়ার বিদেশ ফেরৎ পুত্র হারুনুর রশিদ ও তার ভাই জাকের হোসেন এবং মোহাম্মদ আলী প্রকাশ ভেট্টার বাড়িতে প্রতিপক্ষের লোকজন এ হামলা চালিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এসময় স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটের পাশাপাশি বসতবাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুরও চালানো হয় বলে অভিযোগ করা হয়েছে। বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষের লোকজনের হাতে তাদের বৃদ্ধা মা শামসুজ্জাহান (৭৫) ও হারুনের স্ত্রী শাকেরা বেগম (৪৩) গুরুতর আহত হন। স্থানীয় চিহ্নিত ব্যক্তি পূর্বের ঘটনার জের ধরে ৩ ভাইয়ের বসতবাড়িতে এই তাণ্ডব চালায় বলে অভিযোগ করেন ক্ষতিগ্রস্ত মোহাম্মদ আলী প্রকাশ ভেট্টা। গতকাল ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পুরো এলাকায় আতংক বিরাজ করছে। ঘরের মালামাল, বৈদ্যুতিক বাল্ব, ফ্যান এমনকি হাড়ি পাতিল ও রান্নার চুলাও ভেঙে দেয়া হয়েছে। ঘরের চেয়ার, টেবিল ও আলমারিও ভাঙচুর করা হয়েছে। প্রবাসী হারুনের স্ত্রী শাকেরা বেগম জানান, তাদের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে হামলাকারীরা। এছাড়া তার ছোট দেবরের স্ত্রীর সেলাই মেশিন এবং আলমারিও ভাঙচুর করা হয়েছে। মানিক পাহাড়ের কবরস্থানে লাশ দাফনে বাধা ও কবরের জায়গায় গাছ রোপণের প্রতিবাদ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন এ হামলা চালায় বলে জানা যায়।
চাম্বল ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী জানান, ঘটনাটি আমি জেনেছি। ঘরবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে তিনি জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার জানান, কেউ এই বিষয়ে কোন অভিযোগ করেনি।
বাঁশখালীর পূর্ব চাম্বল ছড়ারকুল এলাকায় কবরস্থান নিয়ে বিরোধের জের ধরে বসতবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার এলাকার মৃত বাদশা মিয়ার বিদেশ ফেরৎ পুত্র হারুনুর রশিদ ও তার ভাই জাকের হোসেন এবং মোহাম্মদ আলী প্রকাশ ভেট্টার বাড়িতে প্রতিপক্ষের লোকজন এ হামলা চালিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এসময় স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটের পাশাপাশি বসতবাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুরও চালানো হয় বলে অভিযোগ করা হয়েছে। বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষের লোকজনের হাতে তাদের বৃদ্ধা মা শামসুজ্জাহান (৭৫) ও হারুনের স্ত্রী শাকেরা বেগম (৪৩) গুরুতর আহত হন। স্থানীয় চিহ্নিত ব্যক্তি পূর্বের ঘটনার জের ধরে ৩ ভাইয়ের বসতবাড়িতে এই তাণ্ডব চালায় বলে অভিযোগ করেন ক্ষতিগ্রস্ত মোহাম্মদ আলী প্রকাশ ভেট্টা। গতকাল ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পুরো এলাকায় আতংক বিরাজ করছে। ঘরের মালামাল, বৈদ্যুতিক বাল্ব, ফ্যান এমনকি হাড়ি পাতিল ও রান্নার চুলাও ভেঙে দেয়া হয়েছে। ঘরের চেয়ার, টেবিল ও আলমারিও ভাঙচুর করা হয়েছে। প্রবাসী হারুনের স্ত্রী শাকেরা বেগম জানান, তাদের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে হামলাকারীরা। এছাড়া তার ছোট দেবরের স্ত্রীর সেলাই মেশিন এবং আলমারিও ভাঙচুর করা হয়েছে। মানিক পাহাড়ের কবরস্থানে লাশ দাফনে বাধা ও কবরের জায়গায় গাছ রোপণের প্রতিবাদ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন এ হামলা চালায় বলে জানা যায়।
চাম্বল ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী জানান, ঘটনাটি আমি জেনেছি। ঘরবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে তিনি জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার জানান, কেউ এই বিষয়ে কোন অভিযোগ করেনি।
/দৈনিক আজাদী/
0 মন্তব্যসমূহ