বি,এন ডেস্কঃ
গত বোরো মৌসুমের শুরুর দিকে পঞ্চগড়ের তালমা নদীর ওপর নির্মিত রাবার ড্যামের রাবার ব্যাগটি তিন মিটার ফুটো হয়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে ছিল। গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে ধেয়ে আসা পানিতে তালমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রাবার ড্যামের ফুটো দিয়ে পানি প্রবেশ করে আপনাআপনি রাবারটি ফুলে গেছে। অস্বাভাবিকভাবে ফুলতে ফুলতে প্রায় ১৪ ফুট পর্যন্ত ফুলে গেছে। এতে উজানে থাকা এলাকাগুলো প্লাবিত হতে শুরু করেছে। স্থানীয় চাষিদের বিভিন্ন ফসলসহ চা–বাগানগুলোতে ঢুকেছে পানি। ড্যাম–সংলগ্ন উত্তর দিকে হিমালয় বিনোদন পার্কটিতে পানি ঢুকে বন্ধ হয়ে গেছে। আরও কিছু সময় এই অবস্থা চলতে থাকলে উজানের ১০টি গ্রামের দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা স্থানীয় ব্যক্তিদের।
গত বোরো মৌসুমের শুরুর দিকে পঞ্চগড়ের তালমা নদীর ওপর নির্মিত রাবার ড্যামের রাবার ব্যাগটি তিন মিটার ফুটো হয়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে ছিল। গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে ধেয়ে আসা পানিতে তালমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রাবার ড্যামের ফুটো দিয়ে পানি প্রবেশ করে আপনাআপনি রাবারটি ফুলে গেছে। অস্বাভাবিকভাবে ফুলতে ফুলতে প্রায় ১৪ ফুট পর্যন্ত ফুলে গেছে। এতে উজানে থাকা এলাকাগুলো প্লাবিত হতে শুরু করেছে। স্থানীয় চাষিদের বিভিন্ন ফসলসহ চা–বাগানগুলোতে ঢুকেছে পানি। ড্যাম–সংলগ্ন উত্তর দিকে হিমালয় বিনোদন পার্কটিতে পানি ঢুকে বন্ধ হয়ে গেছে। আরও কিছু সময় এই অবস্থা চলতে থাকলে উজানের ১০টি গ্রামের দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা স্থানীয় ব্যক্তিদের।
পঞ্চগড় শহর থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে হাফিজাবাদ ইউনিয়নে তালমা নদীর ওপর এই রাবার ড্যাম।
গত
বোরো মৌসুমের শুরুর দিকে পঞ্চগড়ের তালমা নদীর ওপর নির্মিত রাবার ড্যামের
রাবার ব্যাগটি তিন মিটার ফুটো হয়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে ছিল। গত কয়েক দিনের
ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে ধেয়ে আসা পানিতে তালমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায়
রাবার ড্যামের ফুটো দিয়ে পানি প্রবেশ করে আপনাআপনি রাবারটি ফুলে গেছে।
অস্বাভাবিকভাবে ফুলতে ফুলতে প্রায় ১৪ ফুট পর্যন্ত ফুলে গেছে। এতে উজানে
থাকা এলাকাগুলো প্লাবিত হতে শুরু করেছে। স্থানীয় চাষিদের বিভিন্ন ফসলসহ
চা–বাগানগুলোতে ঢুকেছে পানি। ড্যাম–সংলগ্ন উত্তর দিকে হিমালয় বিনোদন
পার্কটিতে পানি ঢুকে বন্ধ হয়ে গেছে। আরও কিছু সময় এই অবস্থা চলতে থাকলে
উজানের ১০টি গ্রামের দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা
স্থানীয় ব্যক্তিদের।
পঞ্চগড় শহর থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে হাফিজাবাদ ইউনিয়নে তালমা নদীর ওপর এই রাবার ড্যাম।
পঞ্চগড় এলজিইডি কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০৬-০৭ অর্থবছরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা নদীর তালমা এলাকায় প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে রাবার ড্যাম নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। ২০১৪ সালে প্রথমবার ড্যামটিতে ত্রুটি দেখা দিয়েছিল। দীর্ঘদিন পড়ে থাকার পরে ২০১৮ সালে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা ব্যয়ে ড্যামটি সংস্কার করা হয়। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে বোরো মৌসুমের শুরুতে যখন সেচ কার্যক্রম শুরু হবে, ঠিক সেই মুহূর্তে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতকারী রাতের আঁধারে ড্যামটির রাবার কয়েক ফুট কেটে দেয়। এ বিষয়ে তালমা রাবার ড্যাম পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির নেতারা জেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগও করেছেন। সেই কেটে দেওয়া রাবারের আরও কয়েক স্থানে ছিদ্র হয়ে যায় এবং ভরা বোরো মৌসুমে কোনো কাজে না লেগে পড়ে ছিল রাবার ড্যামটি।
এদিকে গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে ধেয়ে আসা ঢলে হঠাৎ করেই রাবারটি নিজে থেকেই ফুলতে থাকে। শনিবার বিকেল পর্যন্ত তা প্রায় ১৪ ফুট পর্যন্ত ফুলে যায়। রাবারের ছিদ্র দিয়ে পানি প্রবেশ করেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে জানান স্থানীয় ব্যক্তিরা।
রাবার ড্যামটি ফুলে–ফেঁপে ওঠায় উজানের নদীটির দুকূলে থইথই পানি লোকালয়ে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে ড্যামটির উজানে থাকা হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বামনপাড়া, তালমা, ফকিরপাড়া, দলুয়াপাড়া, ভোলাপাড়া, গোফাপাড়া, হঠাৎপাড়া, আমকাঁঠাল ও পঞ্চগড় পৌরসভার চাঁনপাড়া, পূর্বজালাসী এলাকার প্রায় দুই হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে। ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় ব্যক্তিরা।
ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ড্যাম এলাকা পরিদর্শন করলেও পানি না কমা পর্যন্ত তাঁরা কোনো কাজে হাত দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন।
হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বামনপাড়া এলাকার বাসিন্দা এবং তালমা রাবার ড্যাম পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির কোষাধ্যক্ষ মো. আল আমিন বলেন, ‘আমার ৮ বিঘা জমির নতুন চা–বাগানে পানি ঢুকেছে। এই চা–বাগান আর ফিরে পাব বলে মনে হয় না। আমার মতো অনেকেরই চা–বাগানে পানি ঢুকেছে। পানি না কমানো গেলে আমাদের এলাকার চা–বাগানসহ ২০০ একর জমির ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।’
আল আমিন আরও বলেন, ‘এমনকি ঘরবাড়িতেও পানি উঠবে। আমরা পানিবন্দী হয়ে পড়ব। এলজিইডির কর্মকর্তারা দেখে গেছে কিন্তু কবে নাগাদ ঠিক হবে, তা তারাও বলতে পারছে না।’
তালমা রাবার ড্যাম পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আজাদ হোসেন বলেন, ‘হঠাৎ রাবারটি আপনাআপনিই এভাবে ফুলে উঠবে, এটা আমরা জানতাম না। পানি বৃদ্ধি পেয়ে অবস্থা বেগতিক দেখে আমরা বিষয়টি এলজিইডির কর্মকর্তাদের অবহিত করেছি। তাঁরা পরিদর্শন করে গেছেন। কিন্তু তাঁরা পানি না কমা পর্যন্ত কাজ করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। আমরা তাঁদের দ্রুত কাজ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে উজানের গ্রামগুলো প্লাবিত হতে পারে।’
হিমালয় বিনোদন পার্কের ব্যবস্থাপক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, রাবার ড্যামের ব্যাগে পানি ঢুকে ফুলে যাওয়ায় শুক্রবার বিকেল থেকেই পার্কে পানি উঠতে থাকে। কয়েক ঘণ্টার মাথায় পার্কের কোথাও কোথাও কোমরসমান পানি জমে যায়। পশ্চিম দিক থেকে নদীর পানির স্রোত এসে পার্কের ভেতর দিয়ে বয়ে যায় রাবার ড্যামের কাছে। দ্রুত পানি সরে না গেলে পার্কের অধিকাংশ গাছপালা মরে যাবে। রাইডগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এতে করে তাঁদের বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে বলে জানান।
পঞ্চগড় এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী জাহেদুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘প্রায় তিন মিটার ফুটো হয়ে যাওয়ার কারণে রাবার ড্যামটি অচল হয়ে ছিল। আমরা চেষ্টা করছিলাম আগামী মৌসুমের আগেই এটি সচল করতে। কিন্তু কয়েক দিনের অতিবৃষ্টি আর উজানের ঢলে হঠাৎ করেই রাবার ড্যামের ব্যাগে পানি ঢুকে ফুলে গেছে। বিষয়টি আমি স্থানীয় প্রশাসনসহ এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ে অবহিত করেছি।’
জাহেদুর রহমান বলেন, ‘পানি কমে না গেলে আসলে আমাদের এই মুহূর্তে করণীয় কিছুই নেই। পানি কমে গেলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
/প্রথম আলো/
পঞ্চগড় শহর থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে হাফিজাবাদ ইউনিয়নে তালমা নদীর ওপর এই রাবার ড্যাম।
পঞ্চগড় এলজিইডি কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০৬-০৭ অর্থবছরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা নদীর তালমা এলাকায় প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে রাবার ড্যাম নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। ২০১৪ সালে প্রথমবার ড্যামটিতে ত্রুটি দেখা দিয়েছিল। দীর্ঘদিন পড়ে থাকার পরে ২০১৮ সালে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা ব্যয়ে ড্যামটি সংস্কার করা হয়। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে বোরো মৌসুমের শুরুতে যখন সেচ কার্যক্রম শুরু হবে, ঠিক সেই মুহূর্তে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতকারী রাতের আঁধারে ড্যামটির রাবার কয়েক ফুট কেটে দেয়। এ বিষয়ে তালমা রাবার ড্যাম পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির নেতারা জেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগও করেছেন। সেই কেটে দেওয়া রাবারের আরও কয়েক স্থানে ছিদ্র হয়ে যায় এবং ভরা বোরো মৌসুমে কোনো কাজে না লেগে পড়ে ছিল রাবার ড্যামটি।
এদিকে গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে ধেয়ে আসা ঢলে হঠাৎ করেই রাবারটি নিজে থেকেই ফুলতে থাকে। শনিবার বিকেল পর্যন্ত তা প্রায় ১৪ ফুট পর্যন্ত ফুলে যায়। রাবারের ছিদ্র দিয়ে পানি প্রবেশ করেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে জানান স্থানীয় ব্যক্তিরা।
রাবার ড্যামটি ফুলে–ফেঁপে ওঠায় উজানের নদীটির দুকূলে থইথই পানি লোকালয়ে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে ড্যামটির উজানে থাকা হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বামনপাড়া, তালমা, ফকিরপাড়া, দলুয়াপাড়া, ভোলাপাড়া, গোফাপাড়া, হঠাৎপাড়া, আমকাঁঠাল ও পঞ্চগড় পৌরসভার চাঁনপাড়া, পূর্বজালাসী এলাকার প্রায় দুই হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে। ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় ব্যক্তিরা।
ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ড্যাম এলাকা পরিদর্শন করলেও পানি না কমা পর্যন্ত তাঁরা কোনো কাজে হাত দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন।
হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বামনপাড়া এলাকার বাসিন্দা এবং তালমা রাবার ড্যাম পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির কোষাধ্যক্ষ মো. আল আমিন বলেন, ‘আমার ৮ বিঘা জমির নতুন চা–বাগানে পানি ঢুকেছে। এই চা–বাগান আর ফিরে পাব বলে মনে হয় না। আমার মতো অনেকেরই চা–বাগানে পানি ঢুকেছে। পানি না কমানো গেলে আমাদের এলাকার চা–বাগানসহ ২০০ একর জমির ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।’
আল আমিন আরও বলেন, ‘এমনকি ঘরবাড়িতেও পানি উঠবে। আমরা পানিবন্দী হয়ে পড়ব। এলজিইডির কর্মকর্তারা দেখে গেছে কিন্তু কবে নাগাদ ঠিক হবে, তা তারাও বলতে পারছে না।’
তালমা রাবার ড্যাম পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আজাদ হোসেন বলেন, ‘হঠাৎ রাবারটি আপনাআপনিই এভাবে ফুলে উঠবে, এটা আমরা জানতাম না। পানি বৃদ্ধি পেয়ে অবস্থা বেগতিক দেখে আমরা বিষয়টি এলজিইডির কর্মকর্তাদের অবহিত করেছি। তাঁরা পরিদর্শন করে গেছেন। কিন্তু তাঁরা পানি না কমা পর্যন্ত কাজ করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। আমরা তাঁদের দ্রুত কাজ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে উজানের গ্রামগুলো প্লাবিত হতে পারে।’
হিমালয় বিনোদন পার্কের ব্যবস্থাপক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, রাবার ড্যামের ব্যাগে পানি ঢুকে ফুলে যাওয়ায় শুক্রবার বিকেল থেকেই পার্কে পানি উঠতে থাকে। কয়েক ঘণ্টার মাথায় পার্কের কোথাও কোথাও কোমরসমান পানি জমে যায়। পশ্চিম দিক থেকে নদীর পানির স্রোত এসে পার্কের ভেতর দিয়ে বয়ে যায় রাবার ড্যামের কাছে। দ্রুত পানি সরে না গেলে পার্কের অধিকাংশ গাছপালা মরে যাবে। রাইডগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এতে করে তাঁদের বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে বলে জানান।
পঞ্চগড় এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী জাহেদুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘প্রায় তিন মিটার ফুটো হয়ে যাওয়ার কারণে রাবার ড্যামটি অচল হয়ে ছিল। আমরা চেষ্টা করছিলাম আগামী মৌসুমের আগেই এটি সচল করতে। কিন্তু কয়েক দিনের অতিবৃষ্টি আর উজানের ঢলে হঠাৎ করেই রাবার ড্যামের ব্যাগে পানি ঢুকে ফুলে গেছে। বিষয়টি আমি স্থানীয় প্রশাসনসহ এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ে অবহিত করেছি।’
জাহেদুর রহমান বলেন, ‘পানি কমে না গেলে আসলে আমাদের এই মুহূর্তে করণীয় কিছুই নেই। পানি কমে গেলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
/প্রথম আলো/
0 মন্তব্যসমূহ