মোহাম্মদ এরশাদঃ
বাঁশখালী উপজেলার ১নং পুকুরিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডস্থ পশ্চিম পুকুরিয়া এলাকার জনগন নদীভাঙ্গা রোগে আক্রান্ত।বার বার নদীভাঙ্গলে ভিটে-মাটি সহায় সম্ভলহীনতায় ভূগছেন নদীভাঙ্গা আশ্রয়হীন মানুষগুলো। নদীভাঙ্গা সমস্যা কি শুধু ভিটে-মাটি কেঁড়ে
নেয় না । নদীভাঙ্গা প্রতিটি ভাঙ্গন কবলিত মানুষের জীবনকে প্রতিনিয়ত প্রভাবিত করে।
এখনই আমাদের সোচ্চার হবার প্রয়োজন। বিকাল বেলা ছুটলাম শঙ্কনদীর পাড়ে । নজরে পড়ে,জোয়ারের তীব্র আঘাতে একের পর ভূমি গিলে খাচ্ছে রাক্ষুসে নামধারী শঙ্কনদী। যেখানে উত্তাল ঢেউয়ের কারণে কূলে দাঁড়ানোর কোন সুযোগ থাকেনা।কয়েকজন দর্শনার্থী কূলে দাঁড়ালে হঠাৎ দ্রুত একটি অংশ ভাঙ্গলে তাদের সবার মধ্যে আতংক বিরাজ করে। তাদের মধ্যে স্থানীয় মনির আহমদসহ এলাকার স্থানীয় দের সাথে কথা বললে তারা বলে আমাদের আর কত কলমের কালি শেষ করলে আর কত নিরীহ পরিবার এই জায়গাজমি বাড়ি বিটে হারিয়ে অসহায়ের মতো পথে পথে গুরলে তারা তাদের অধিকার ফিরে পাবে নদীতে যখন জোয়ার থাকে তখন উপরে ভাঙ্গে আর যখন ভাঁটা হয় তখন নিচের অংশ শঙ্কনদী গভীর তলদেশ বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এলাকার জনগনের একটাই দাবি , পশ্চিম পুকুরিয়া এলাকায় বাঁধ নির্মাণ ও ব্লক ডালাই ব্যবস্থা নিলে হাজারো মানুষ সস্তির নিশ্বাঃস ফেলতে পারবে।
এই সমস্যা সমাধানে,শঙ্কনদীর ভাঙ্গনে বাঁশখালীর মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করে এবং পুকুরিয়া এলাকায় সকল অভিজ্ঞ মহলকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানাচ্ছি স্থানীয়রা।
0 মন্তব্যসমূহ