মোঃ এরশাদঃ
বাঁশখালী উপজেলার ৫নং কালীপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পূর্ব গুনাগরী ভাসানীয়ার দোকান এলাকার দক্ষিণ পূর্ব পাশের বাড়িটির ৩০ থেকে ৪০ পরিবারকে দুই পাশে দুইটি কালভার্ট থাকাতেও বর্ষা আসলে ডুকে থাকতে হয়। এই এলাকার জনগন প্রতি বছর পানিতে ডুবে থাকার রোগে আক্রান্ত। বার বার পানিতে এলাকা ডুবে গেলে, সেই পানিতে বাড়ি ঘরের বিভিন্ন আসবাবপত্রসহ মূল্য বান জিনিস পত্র নষ্ট হতে হতে সম্বলহীনতায় ভোগছেন অসহায় মানুষগুলো।
এই পানি ডুবা সমস্যা কি সমাধান হবে না? নাকি স্থানীয় কিছু রাক্ষুস নামধারী লোকজনের কারণে এই অসহায় মানুষগুলো বিটে মাটি ছেড়ে দিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ফেরিওয়ালার মতো দেশ থেকে দেশে ঘুরতে হবে এবং কত ঘর বাড়ি পানির সাথে বিলীন হলে এই নিরীহ মানুষ গুলি তারা তাদের অধিকার ফিরে পাবে এমনটাই প্রশ্ন ভুক্তভোগীদের। সামান্য বৃষ্টি পড়লে ওই এলাকায় সবার মধ্যে বাড়ি ঘরে পানি ডুকার ভয়ে আতংক বিরাজ করে বলে জানা যায়।
এই বিষয়ে স্থানীয় এলাকা বাসীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বর্ষা আসলে অতি বৃষ্টি পড়লে পূর্ব দিকের পাহাড়ের পানি নিচের দিকে নেমে আসলে, দুইটি কালভার্টের মধ্যে একটি কালভার্টের উপর ঘর করলে পানি যাওয়া পথ বন্ধ হয়। আর এই মূহুর্তে যে ছড়া দিয়ে পানি যাচ্ছে সেই ছড়াটি ছোট হওয়াতে বিভিন্ন জায়গায় ছড়ার বান বেঙ্গে গেলে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও চেয়ারম্যান অনেক কষ্টে সেই ছড়ার বাঙ্গনে নতুন করে ওয়াল তুলে কথা বলে বরাদ্দ দিলে স্থানীয় ইউপি অথবা স্থানীয় কোন প্রতিনিধিকে সেই কাজের দায়িত্ব দিলে, তিনি ওয়াল না তুলে, বাঙ্গা স্থান টি নতুন করে তৈরি করে দেয়।, কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে কাজ গুলি নির্মাণের হওয়াতে বছর না যেতে ছড়াটি বেঙ্গে গিয়ে মূহুর্তে এলাকা পানিতে ডুবে গিয়ে স্থানীয় দের পানির মধ্যে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের নিয়ে অনেক কষ্ট বসবাস করতে হচ্ছে বলে জানা যায়।
0 মন্তব্যসমূহ