বি,এন ডেস্কঃ
চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের প্রাচীনতম
কাতেবী শাহ্ জামে মসজিদের দীর্ঘকাল ধরে কোন সংস্কার নাই। মানস করে
দুর-দুরান্ত থেকে মসজিদের জন্য ভক্তদের দেয়া বাৎসরিক লক্ষ লক্ষ টাকা
আত্বসাতের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে মসজিদের মুসল্লীসহ স্থানীদের মাঝে ক্ষোভ
বিরাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে জানাগেছে, বাঁশখালী ছনুয়া
ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কাতেব পাড়ায় প্রায় ২শত বছর পূর্বে এই মসজিদটি
প্রতিষ্ঠা করেন শাহসুফি হযরত মাওলানা সৈয়দ আবদুল করিম কাতেব শাহ (রহঃ)।
বর্তমানে বেচে থাকা তাহারই ৩য় প্রজন্ম (বংশধর) মোঃ নুরুল আমিন কাতেবী ও
নাজেম উদ্দিন কাতেবী এ প্রতিবেদককে জানান, শাহ কাতেব (রহঃ) মসজিদটি
প্রতিষ্ঠা করলেও বর্তমানে তার কোন ওয়ারিশ অত্র মসজিদের মতোয়াল্লী কিংবা
মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে নেই। অত্র মসজিদের জমি আর খতিয়ান মূলে মুখলেছুর
রহমানের নামে হলেও বিএস জরিপের সময় মৃৃত আবদু সালাম কাতেবী, মৃত ফুরুখ আহমদ
কাতেবী ও সাইফুদ্দিনের নামে রেকর্ড হয়। তৎকালীন সময়ে মাওলানা আহমদ উল্লাহ
মসজিদ সংস্কার ও রক্ষনা-বেক্ষনের দায়িত্ব নেন। তাহার মৃত্যুর পূর্বে
মসজিদের প্রকৃত মতোয়াল্লী কাতেবী শাহ (রহঃ) ওয়ারিশদের কাছে মসজিদ হস্তান্তর
করার জন্য তাহার ছেলে মাওলানা খলিলুল্লাহকে নির্দেশ দেন। কিন্তু তিনিও
মসজিদ হস্তান্তর না করে নিজেদের আয়ত্বে রেখে দেন। মসজিদের দান বাক্সে বছরে
অন্তত ৬লাখ টাকার উর্ধ্ব মানুষের দান করেন। মসজিদের দানের ওই টাকা দিয়ে
খলিলুল্লাহর স্ত্রীর নামে মসজিদ এলাকার বাহিরে জমি ক্রয় করে ওই জমি মাওলানা
খলিলের স্ত্রীকে দিয়ে মসজিদের নামে ওয়াকপ করে দেন। মসজিদের বর্তমান
মতোয়াল্লী আবু ছালেক বসবাস করেন সাউদ আফ্রিকায়। তিনি মসজিদ এলাকা কিংবা
কাতেবী শাহ (রহঃ) বংশের ওয়ারিশ কিংবা বাসিন্দাও নন। যার কারণে যুগের পার
যুগ ধরে অত্র কাতেবী শাহ মসজিদের কোন কার্যকর সংস্কার নাই। মসজিদের একাধিক
অংশে ফাটলসহ খন্ড খন্ড হয়ে ঝড়ে পড়ছে।
অভিযোগ উঠেছে, মসজিদ পরিচালনায় দক্ষ কোন কমিটি না থাকায়
বর্তমানে মাওলানা কলিম উল্লাহ, মাওলানা মন্নান, মাওলানা আজিজুল হক ও সরকারি
ওয়াসায় চাকুরীরত মোঃ এহেছান গং কাতেবী শাহ মসজিদের দানের লক্ষ টাকা লুটে
খাচ্ছেন। মসজিদের বাক্স ছাড়াও কুতুবদিয়া, বাশখালী, পেকুয়া, রাজাখালীসহ
বিভিন্ন এলাকায় মসজিদের দান বাক্স রয়েছে। এসব দান বাক্স থেকেও মানসের
প্রচুর টাকা আসে। মসজিদের কোন সংস্কার না করে সব টাকাই তারা আত্বসাত করে
চলছেন। মসজিদ এরিয়া ছাড়াও বর্তমানে মসজিদের নামে আড়াইকানি জমি রয়েছে।
আত্বসাতকারীদের কবল থেকে প্রাচীনতম কাতেবী জামে মসজিদটি উদ্ধারে ক্ষোভ
ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয় এলাকাবাসীসহ মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা কাতেবী শাহ (রহঃ)
বংশধরদের মাঝে। বিরাজ করছে উত্তেজনা। কাতেবী শাহ (রহঃ) মসজিদের আধুনিক
সংস্কার এবং দক্ষ পরিচালনা কমিটি গঠন ও মতোয়াল্লী পরিবর্তনে চট্টগ্রাম জেলা
প্রশাসক ও বাশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা
করেছেন।
উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের প্রাচীনতম
কাতেবী শাহ্ জামে মসজিদের দীর্ঘকাল ধরে কোন সংস্কার নাই। মানস করে
দুর-দুরান্ত থেকে মসজিদের জন্য ভক্তদের দেয়া বাৎসরিক লক্ষ লক্ষ টাকা
আত্বসাতের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে মসজিদের মুসল্লীসহ স্থানীদের মাঝে ক্ষোভ
বিরাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে জানাগেছে, বাশখালী ছনুয়া
ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কাতেব পাড়ায় প্রায় ২শত বছর পূর্বে এই মসজিদটি
প্রতিষ্ঠা করেন শাহসুফি হযরত মাওলানা সৈয়দ আবদুল করিম কাতেব শাহ (রহঃ)।
বর্তমানে বেচে থাকা তাহারই ৩য় প্রজন্ম (বংশধর) মোঃ নুরুল আমিন কাতেবী ও
নাজেম উদ্দিন কাতেবী এ প্রতিবেদককে জানান, শাহ কাতেব (রহঃ) মসজিদটি
প্রতিষ্ঠা করলেও বর্তমানে তার কোন ওয়ারিশ অত্র মসজিদের মতোয়াল্লী কিংবা
মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে নেই। অত্র মসজিদের জমি আর খতিয়ান মূলে মুখলেছুর
রহমানের নামে হলেও বিএস জরিপের সময় মৃৃত আবদু সালাম কাতেবী, মৃত ফুরুখ আহমদ
কাতেবী ও সাইফুদ্দিনের নামে রেকর্ড হয়। তৎকালীন সময়ে মাওলানা আহমদ উল্লাহ
মসজিদ সংস্কার ও রক্ষনা-বেক্ষনের দায়িত্ব নেন। তাহার মৃত্যুর পূর্বে
মসজিদের প্রকৃত মতোয়াল্লী কাতেবী শাহ (রহঃ) ওয়ারিশদের কাছে মসজিদ হস্তান্তর
করার জন্য তাহার ছেলে মাওলানা খলিলুল্লাহকে নির্দেশ দেন। কিন্তু তিনিও
মসজিদ হস্তান্তর না করে নিজেদের আয়ত্বে রেখে দেন। মসজিদের দান বাক্সে বছরে
অন্তত ৬লাখ টাকার উর্ধ্ব মানুষের দান করেন। মসজিদের দানের ওই টাকা দিয়ে
খলিলুল্লাহর স্ত্রীর নামে মসজিদ এলাকার বাহিরে জমি ক্রয় করে ওই জমি মাওলানা
খলিলের স্ত্রীকে দিয়ে মসজিদের নামে ওয়াকপ করে দেন। মসজিদের বর্তমান
মতোয়াল্লী আবু ছালেক বসবাস করেন সাউদ আফ্রিকায়। তিনি মসজিদ এলাকা কিংবা
কাতেবী শাহ (রহঃ) বংশের ওয়ারিশ কিংবা বাসিন্দাও নন। যার কারণে যুগের পার
যুগ ধরে অত্র কাতেবী শাহ মসজিদের কোন কার্যকর সংস্কার নাই। মসজিদের একাধিক
অংশে ফাটলসহ খন্ড খন্ড হয়ে ঝড়ে পড়ছে।
অভিযোগ উঠেছে, মসজিদ পরিচালনায় দক্ষ কোন কমিটি না থাকায়
বর্তমানে মাওলানা কলিম উল্লাহ, মাওলানা মন্নান, মাওলানা আজিজুল হক ও সরকারি
ওয়াসায় চাকুরীরত মোঃ এহেছান গং কাতেবী শাহ মসজিদের দানের লক্ষ টাকা লুটে
খাচ্ছেন। মসজিদের বাক্স ছাড়াও কুতুবদিয়া, বাশখালী, পেকুয়া, রাজাখালীসহ
বিভিন্ন এলাকায় মসজিদের দান বাক্স রয়েছে। এসব দান বাক্স থেকেও মানসের
প্রচুর টাকা আসে। মসজিদের কোন সংস্কার না করে সব টাকাই তারা আত্বসাত করে
চলছেন। মসজিদ এরিয়া ছাড়াও বর্তমানে মসজিদের নামে আড়াইকানি জমি রয়েছে।
আত্বসাতকারীদের কবল থেকে প্রাচীনতম কাতেবী জামে মসজিদটি উদ্ধারে ক্ষোভ
ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয় এলাকাবাসীসহ মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা কাতেবী শাহ (রহঃ)
বংশধরদের মাঝে। বিরাজ করছে উত্তেজনা। কাতেবী শাহ (রহঃ) মসজিদের আধুনিক
সংস্কার এবং দক্ষ পরিচালনা কমিটি গঠন ও মতোয়াল্লী পরিবর্তনে চট্টগ্রাম জেলা
প্রশাসক ও বাশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা
করেছেন।
/চকরিয়া২৪/
0 মন্তব্যসমূহ