মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিনঃ চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালীর ছনুয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের আওতাধীন উলুখালী গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দারা অত্যন্ত ধার্মিক। মসজিদে আজান হলে শিশু-যুবক ও বৃদ্ধ একসাথে মসজিদে চলে যায়। এমনকি এলাকার সকল দোকানদার আজানের সময় দোকানপাট বন্ধ করে মসজিদে গিয়ে ইবাদতে শামিল হন। এই এলাকার বাসিন্দারা শুধু ধার্মিকতায় রোল মডেল নয়, তারা আবার বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডেও এগিয়ে আছে। এরই জলন্ত প্রমাণ তাদের মসজিদের যাওয়ার রাস্তাটির সংস্কার কার্যক্রম। এলাকাবাসী তাদের মসজিদে যাওয়ার রাস্তাটার গুরুত্ব অনুধাবন করে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছেন। শনিবার (১০ আগস্ট) কাক ডাকা ভোরে প্রায় ৩০-৩৫ জন লোক জড়ো হয়ে রাস্তার সাইড ভরাটের উদ্দ্যশ্যে মাটিকাটা শুরু করেন। আর এই কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রখ্যাত ওয়ায়েজিন, ছনুয়া ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা মীর মোহাম্মদ আদম ও বিএনপি নেতা আবদু সবুর।
মাটিকাটা চলাকালীন সময়ে স্বেচ্ছাশ্রমে শ্রম দেওয়া লোকজনকে অনুপ্রেরণা-উদ্দীপনা ও উৎসাহ জোগাচ্ছেন ওই এলাকার দুই যুবক। তারা হচ্ছেন এনজিও কর্মী মোঃ রফিক ও ক্রীড়াবিদ মোঃ রবিউল আলম। এই দুই যুবক স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কারে নিয়োজিত লোকজনের আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেছেন। এভাবেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিজেদের এলাকাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ওই এলাকার বাসিন্দারা। এই এলাকার মানুষের সেবামূলক কর্মকাণ্ডের সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে বাঁশখালীর সর্বত্র।
ওই এলাকার কৃতিসন্তান এনজিও কর্মী মোঃ রফিক এ প্রতিবেদককে বলেন, "আমাদের এলাকার মুসল্লিদের মসজিদের যাতায়াতের রাস্তাটা ইট বসানোর আগেও এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি ভরাট কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিল। সর্বশেষ আজ ৩০-৩৫ জন লোক রাস্তার সাইড ভরাটের কাজে এগিয়ে এসেছেন। আমি ও রবিউল আলম তাদের জন্য নাস্তা -পানির ব্যবস্থা করেছি। আমি এলাকার মানুষকে এমন মহৎ কাজে এগিয়ে আসার জন্য অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।"
এদিকে সচেতন মহল মনে করেন, ছনুয়া ইউনিয়নের উলুখালী গ্রামের মানুষের মত অন্যান্য এলাকার মানুষরা স্ব স্ব এলাকার উন্নয়নে এগিয়ে আসলে; অচিরেই বাংলাদেশ একটি আদর্শ ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
মাটিকাটা চলাকালীন সময়ে স্বেচ্ছাশ্রমে শ্রম দেওয়া লোকজনকে অনুপ্রেরণা-উদ্দীপনা ও উৎসাহ জোগাচ্ছেন ওই এলাকার দুই যুবক। তারা হচ্ছেন এনজিও কর্মী মোঃ রফিক ও ক্রীড়াবিদ মোঃ রবিউল আলম। এই দুই যুবক স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কারে নিয়োজিত লোকজনের আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেছেন। এভাবেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিজেদের এলাকাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ওই এলাকার বাসিন্দারা। এই এলাকার মানুষের সেবামূলক কর্মকাণ্ডের সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে বাঁশখালীর সর্বত্র।
ওই এলাকার কৃতিসন্তান এনজিও কর্মী মোঃ রফিক এ প্রতিবেদককে বলেন, "আমাদের এলাকার মুসল্লিদের মসজিদের যাতায়াতের রাস্তাটা ইট বসানোর আগেও এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি ভরাট কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিল। সর্বশেষ আজ ৩০-৩৫ জন লোক রাস্তার সাইড ভরাটের কাজে এগিয়ে এসেছেন। আমি ও রবিউল আলম তাদের জন্য নাস্তা -পানির ব্যবস্থা করেছি। আমি এলাকার মানুষকে এমন মহৎ কাজে এগিয়ে আসার জন্য অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।"
এদিকে সচেতন মহল মনে করেন, ছনুয়া ইউনিয়নের উলুখালী গ্রামের মানুষের মত অন্যান্য এলাকার মানুষরা স্ব স্ব এলাকার উন্নয়নে এগিয়ে আসলে; অচিরেই বাংলাদেশ একটি আদর্শ ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
0 মন্তব্যসমূহ