সরকার ও প্রশাসনের তৎপরতার পরেও বাঁশখালীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরাদ্দকৃত ৯৫ টন চাল খাদ্য গুদামেই রয়ে গেছে। উপজেলা খাদ্য অফিস থেকেই একটি সিন্ডিকেট পূজা কমিটির কাছ থেকে ডিওগুলো নিয়ে টাকা দেয়ায় গুদামের চাল গুদামেই রয়ে গেছে। ডিও ব্যবসায়ীদের এমন দৌরাত্ম্যে প্রকৃত চালের মূল্য পাননি কেউ। প্রতি মÐপ ৫০০ কেজি চালের দাম পেয়েছে ৮ হাজার টাকা। এতে খাদ্য অধিদপ্তরের নির্ধারিত দর ও বর্তমান বাজার দর অনুসারে প্রতি টনে কমপক্ষে ৭-১০ হাজার টাকা লাভ করেছে ডিও সিন্ডিকেট।
চাম্বলের পূজা কমিটির এক নেতা বলেন, খাদ্য অফিসে বসে থাকা ডিও ব্যবসায়ীরা কম দামে চাল কিনেছে। একটি সিন্ডিকেট চাল বিক্রিতে বাধ্য করেছে। খাদ্য অফিসের এক কর্মচারী ডিও ব্যবসায়ীদের পক্ষে নিয়েছে। খাদ্য অফিসে স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ডিও ব্যবসায়ী জসীম উদ্দিন বলেন, পূজা কমিটিগুলো চাল উত্তোলনের সিস্টেম না জানার কারণে অনেকেই ডিও দিয়েছে আমাদের। চালের দাম কম হওয়ায় এ দাম দিয়েছি। এখন যে চালগুলো নিয়েছি সেগুলোতে বেশি লাভ হবে না। বিষয়টি আমি পূজা কমিটির নেতা রানাকেও বলেছি। বাঁশখালী খাদ্য কর্মকর্তা মংখ্যাই বলেন, অফিসে ডিও ব্যবসা করার সুযোগ নেই। কেউ যাতে সেখানে ডিও ব্যবসা না করে মানা করে দিয়েছি।
জানা যায়, বাঁশখালীর ১৯০টি পূজামন্ডপে এবার দুর্গাপূজা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে এসব পূজার জন্য ৯৫ মে. টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মন্ডপে ৫০০ কেজি করে চালের পৃথক ডিও ইস্যু করে বন্টনে সুনাম করে। কিন্তু এ সুনামের গুড়েবালি ঘটে ডিও সিন্ডিকেটের কারণে। এ সিন্ডিকেট খাদ্য অফিসে বসেই চালের ডিও ক্রয় করলে পূজা কমিটিগুলোর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করে।
বাঁশখালী পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি রানা কুমার দেব বলেন, চাল বরাদ্দে স্বচ্ছতা থাকলেও চালের ডিও বিক্রি করে সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে কম পেয়েছে। প্রথমদিকে কেউ কেউ খাদ্য গুদামে চাল আনতে চেয়েছে। কিন্তু গুদাম দূরে হওয়ায় এবং হয়রানির আশঙ্কায় ডিও বিক্রি করেছে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় বাঁশখালী পুকুরিয়া খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাহিদুল ইসলাম নিজ কার্যালয়ে বলেন, গুদামে কেউ চাল নিতে আসে নাই। গুদামের চাল গুদামেই রয়ে গেছে। ৫৬৩ টন চাল গুদামে মজুদ আছে। যার অনুকূলে ডিও বরাদ্দ হয়েছে তাকেই চাল দেয়া হবে। ডিও ব্যবসায়ীদের দিব না। আগামী ৮ অক্টোবরের মধ্যে চালগুলো নিয়ে যেতে হবে।
চাম্বলের পূজা কমিটির এক নেতা বলেন, খাদ্য অফিসে বসে থাকা ডিও ব্যবসায়ীরা কম দামে চাল কিনেছে। একটি সিন্ডিকেট চাল বিক্রিতে বাধ্য করেছে। খাদ্য অফিসের এক কর্মচারী ডিও ব্যবসায়ীদের পক্ষে নিয়েছে। খাদ্য অফিসে স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ডিও ব্যবসায়ী জসীম উদ্দিন বলেন, পূজা কমিটিগুলো চাল উত্তোলনের সিস্টেম না জানার কারণে অনেকেই ডিও দিয়েছে আমাদের। চালের দাম কম হওয়ায় এ দাম দিয়েছি। এখন যে চালগুলো নিয়েছি সেগুলোতে বেশি লাভ হবে না। বিষয়টি আমি পূজা কমিটির নেতা রানাকেও বলেছি। বাঁশখালী খাদ্য কর্মকর্তা মংখ্যাই বলেন, অফিসে ডিও ব্যবসা করার সুযোগ নেই। কেউ যাতে সেখানে ডিও ব্যবসা না করে মানা করে দিয়েছি।
জানা যায়, বাঁশখালীর ১৯০টি পূজামন্ডপে এবার দুর্গাপূজা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে এসব পূজার জন্য ৯৫ মে. টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মন্ডপে ৫০০ কেজি করে চালের পৃথক ডিও ইস্যু করে বন্টনে সুনাম করে। কিন্তু এ সুনামের গুড়েবালি ঘটে ডিও সিন্ডিকেটের কারণে। এ সিন্ডিকেট খাদ্য অফিসে বসেই চালের ডিও ক্রয় করলে পূজা কমিটিগুলোর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করে।
বাঁশখালী পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি রানা কুমার দেব বলেন, চাল বরাদ্দে স্বচ্ছতা থাকলেও চালের ডিও বিক্রি করে সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে কম পেয়েছে। প্রথমদিকে কেউ কেউ খাদ্য গুদামে চাল আনতে চেয়েছে। কিন্তু গুদাম দূরে হওয়ায় এবং হয়রানির আশঙ্কায় ডিও বিক্রি করেছে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় বাঁশখালী পুকুরিয়া খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাহিদুল ইসলাম নিজ কার্যালয়ে বলেন, গুদামে কেউ চাল নিতে আসে নাই। গুদামের চাল গুদামেই রয়ে গেছে। ৫৬৩ টন চাল গুদামে মজুদ আছে। যার অনুকূলে ডিও বরাদ্দ হয়েছে তাকেই চাল দেয়া হবে। ডিও ব্যবসায়ীদের দিব না। আগামী ৮ অক্টোবরের মধ্যে চালগুলো নিয়ে যেতে হবে।
/পূর্বদেশ
0 মন্তব্যসমূহ