প্রবাসী স্বামীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালে নির্যাতনের মিথ্যা মামলা করে কানিজ ফাতেমা নামের গৃহবধূ নিজেই ফেঁসে গিয়েছেন। চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানা পুলিশের অভিযানে মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগে আদালতের পরোয়ানায় ওই গৃহবধূকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) গভীর রাতে এসআই নাজমুল হাসানের নেতৃত্বে সহযোগী নারী পুলিশসহ একটি টিম কানিজ ফাতেমাকে গ্রেফতার করে। তিনি ছনুয়া ইউনিয়নের খুদুকখালী ৭ নম্বরের ওয়ার্ডের আবুল কাশেমের মেয়ে।
সূত্র জানায়, ২০১৬ সালে শেখেরখীল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আনছুর আলী বাড়ির মৃত হাবীবুর রহমানের ছেলে নেজাম উদ্দীনের সঙ্গে একই উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের খুদুকখালীর আবুল কাসেমের মেয়ে কানিজ ফাতেমার বিয়ে হয়। বিয়ের এক বছর পর তাদের সংসারে এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এরপর স্বামী প্রবাসে থাকার সুবাধে স্ত্রী কানিজ ফাতেমা পরকীয়ায় লিপ্ত হয়। বিষয়টি জানতে পেরে স্বামী নেজামের সঙ্গে এ নিয়ে তার বেশ কয়েকবার কথা কাটাকাটি হয়। স্বামী মেয়ের বাড়িতে বিষয়টি অবহিত করলে স্থানীয়ভাবে সালিশ বৈঠকে বসার কথা বলেও তারা আসেনি।
অপরদিকে কানিজ ফাতেমা মিথ্যা মামলা দায়ের করেন তার প্রবাসী স্বামীসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, পাঁচ লাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে ২০১৮ সালের ২৫ আগস্ট স্ত্রী কানিজ ফাতেমাকে তার স্বামী নেজাম উদ্দীন অশ্লীল গালি-গালাজ ও মারধর করে। এ ঘটনায় পরবর্তী বছরের ৫ জানুয়ারি স্বামী নেজাম উদ্দীন, স্বামীর বড় ভাই মো. আবুল কাশেম, স্বামীর মা রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১, চট্টগ্রামে মামলা দায়ের করেন কানিজ ফাতেমা।
সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে এ মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় ট্রাইবুন্যালের বিচারক মো. মশিউর রহমান স্বামীসহ অপর আসামিদের খালাস দেন।
এ দিকে, হয়রানির ও মিথ্যা মামলা দায়ের করায় নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল চট্টগ্রাম-১-এর বিচারক (জেলা জজ) এর নির্দেশে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
এ বিষয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রেজাউল করিম মজুমদার জানান, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি কানিজ ফাতেমাকে আদালতের নির্দেশে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) গভীর রাতে এসআই নাজমুল হাসানের নেতৃত্বে সহযোগী নারী পুলিশসহ একটি টিম কানিজ ফাতেমাকে গ্রেফতার করে। তিনি ছনুয়া ইউনিয়নের খুদুকখালী ৭ নম্বরের ওয়ার্ডের আবুল কাশেমের মেয়ে।
সূত্র জানায়, ২০১৬ সালে শেখেরখীল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আনছুর আলী বাড়ির মৃত হাবীবুর রহমানের ছেলে নেজাম উদ্দীনের সঙ্গে একই উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের খুদুকখালীর আবুল কাসেমের মেয়ে কানিজ ফাতেমার বিয়ে হয়। বিয়ের এক বছর পর তাদের সংসারে এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এরপর স্বামী প্রবাসে থাকার সুবাধে স্ত্রী কানিজ ফাতেমা পরকীয়ায় লিপ্ত হয়। বিষয়টি জানতে পেরে স্বামী নেজামের সঙ্গে এ নিয়ে তার বেশ কয়েকবার কথা কাটাকাটি হয়। স্বামী মেয়ের বাড়িতে বিষয়টি অবহিত করলে স্থানীয়ভাবে সালিশ বৈঠকে বসার কথা বলেও তারা আসেনি।
অপরদিকে কানিজ ফাতেমা মিথ্যা মামলা দায়ের করেন তার প্রবাসী স্বামীসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, পাঁচ লাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে ২০১৮ সালের ২৫ আগস্ট স্ত্রী কানিজ ফাতেমাকে তার স্বামী নেজাম উদ্দীন অশ্লীল গালি-গালাজ ও মারধর করে। এ ঘটনায় পরবর্তী বছরের ৫ জানুয়ারি স্বামী নেজাম উদ্দীন, স্বামীর বড় ভাই মো. আবুল কাশেম, স্বামীর মা রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১, চট্টগ্রামে মামলা দায়ের করেন কানিজ ফাতেমা।
সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে এ মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় ট্রাইবুন্যালের বিচারক মো. মশিউর রহমান স্বামীসহ অপর আসামিদের খালাস দেন।
এ দিকে, হয়রানির ও মিথ্যা মামলা দায়ের করায় নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল চট্টগ্রাম-১-এর বিচারক (জেলা জজ) এর নির্দেশে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
এ বিষয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রেজাউল করিম মজুমদার জানান, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি কানিজ ফাতেমাকে আদালতের নির্দেশে আটক করা হয়েছে।
/আওয়াজবিডি।
0 মন্তব্যসমূহ