কল্যাণ বড়ুয়া মুক্তাঃ
বাঁশখালীতে এবার শিমের বাম্পার ফলন হয়েছে। আগাম উৎপাদিত শিম বাজারে বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। দাম পেয়ে চাষীরা খুশি হলেও ক্রেতাদের অভিযোগ অধিকতর দামে বিক্রি হচ্ছে শিমসহ শীতকালীন বিভিন্ন সবজি। বাঁশখালীতে এবার ২৫০ হেক্টর জমিতে দেশী শিম, ৬০ হেক্টর জমিতে ফরাস শিম চাষ হয়েছে। জানা যায়, বাঁশখালীর পাহাড়ি এলাকায় বিপুল পরিমাণ শিমের চাষাবাদ হয়। এছাড়াও উপকূলীয় এলাকার বেশ কিছু স্থানে শিমের চাষাবাদ হয়েছে। ভাল ফলন হওয়ায় চাষীরা শিম চাষে আগ্রহ বাড়াচ্ছে। চাষীদেরকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চাষাবাদে উদ্বুদ্ধকরণ করা হচ্ছে।
সূত্রমতে, উপজেলার পুকুরিয়া, সাধনপুর, কালীপুর, বৈলছড়ি, সরল, জঙ্গল জলদী, শীলকূপ, চাম্বল, নাপোড়া, খানখানাবাদ ও গন্ডামারা এলাকায় প্রচুর পরিমাণ শিম উৎপাদিত হয়েছে। প্রতিদিন চাষীরা ক্ষেত থেকে শিমগুলো তুলে এনে বিভিন্ন বাজারে পাইকারী দরে বিক্রি করছেন। বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ব্যবসায়ীরা ওই শিমগুলো ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির উদ্দেশ্যে।
শীলকূপ এলাকার শিম চাষী নুরুল আমিন জানান, অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার শিমের ভাল ফলন হয়েছে। আগাম উৎপাদিত শিম গুলো ন্যায্য মূলে বিক্রি করা হচ্ছে। আবহাওয়া ভাল থাকায় ও পোকা মাকড়ের উপদ্রব কম থাকায় শিমের ভাল ফলন হয়েছে। বাঁশখালী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার বাঁশখালীতে ২০০ হেক্টর জমিতে টমেটো, যা সরল, গন্ডামারা, বৈলছড়ি, চাম্বল, পুইছড়ি ও শীলকূপে বেশির ভাগ হয়ে থাকে । ২০ হেক্টর জমিতে বাঁধা কপি, ২০০ হেক্টর জমিতে বেগুন, যা শীলকূপ, সাধনপুর, সরল, বৈলছড়ি, চাম্বল, পুঁইছড়িতে বেশি উৎপাদন হয়। ২০ হেক্টর জমিতে ফুলকপি, ১২০ হেক্টর জমিতে মূলা, ৫০ হেক্টর জমিতে মূলা শাক, ৫০ হেক্টর জমিতে লাল শাক, ১৫০ হেক্টর জমিতে বরবটি, ২৫০ হেক্টর জমিতে দেশী শিম, ৬০ হেক্টর জমিতে ফরাস শিম, ১২০ হেক্টর জমিতে লাউ এবং ৮০ হেক্টর জমিতে তীত করলা, ৩৫ হেক্টর জমিতে মিষ্টি কুমড়া মিলে শীতকালীন সবজি, ২৫০ হেক্টর জমিতে মসলা ফসলও ৩৫ হেক্টর জমিতে তরমুজ ও বাংগী উৎপাদন হচ্ছে বলে উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়। শীত আসার সাথে সাথে বর্তমানে বাঁশখালীর প্রতিটি হাট বাজারে শীতের সবজি প্রচুর পরিমাণ পাওয়া গেলেও এবার কিন্তু সবজির দাম চড়া হওয়ায় আগের মত সহজে সকল ধরনের সবজি কিনতে পারছেনা ক্রেতারা । পাইকারী ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তা আরো কম দামে ক্রয় করলেও হাত বদলের সাথে সাথে তা দাম বাড়তে থাকে বলে সাধারণ ক্রেতারা জানান। বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে বাঁশখালীতে শীতের সবজি উৎপাদন হওয়ায় প্রতিদিন সকালে প্রচুর পরিমাণে শীতকালীন সবজি চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি হচ্ছে। বাঁশখালীর প্রধান সড়কের সাহেবের হাট, গুনাগরী, বৈলছড়ি বাজার, টাইম বাজার, নাপোড়া বাজার ও চাম্বল বাজার এলাকায় প্রতিদিন সকালে প্রচুর পরিমাণ শীতের সবজি বেচা বিক্রি হয় পাইকারিভাবে। পাইকারি ক্রেতারা তা চাষীদের কাছ থেকে কিনে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিপুল মুনাফার মাধ্যমে রপ্তানি করে থাকে।
টাইম বাজার এলাকার ব্যবসায়ী আমান উল্লাহ বলেন, ‘আমাদের ক্ষেতে এবার প্রচুর পরিমাণ শিম উৎপাদন হয়েছে। আমরা পাইকারিভাবে প্রতি কেজি ৮০/৯০ টাকা বিক্রি করলেও ব্যবসায়ীরা তা আরো চড়া দামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে। পাইকারী ব্যবসায়ীরা জানান আমরা পাইকারীভাবে বিক্রি করতে গিয়ে সেই দাম পাই না। অথচ হাতবদলের পর নানাভাবে দাম বাড়তে থাকে।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু ছালেহ বলেন, ‘এবার বাঁশখালীতে প্রচুর পরিমাণ শীতকালীন সবজি উৎপাদিত হয়েছে এবং আরো কিছু উৎপাদন প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অধিকাংশ সবজির চাহিদা যোগান দেয় বাঁশখালী। বাঁশখালীর চাষীদের সবজি চাষ থেকে শুরু করে নানাভাবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে চাষীরা আরো বেশী উৎপাদন ও লাভবান হতে পারবে।’
সূত্রমতে, উপজেলার পুকুরিয়া, সাধনপুর, কালীপুর, বৈলছড়ি, সরল, জঙ্গল জলদী, শীলকূপ, চাম্বল, নাপোড়া, খানখানাবাদ ও গন্ডামারা এলাকায় প্রচুর পরিমাণ শিম উৎপাদিত হয়েছে। প্রতিদিন চাষীরা ক্ষেত থেকে শিমগুলো তুলে এনে বিভিন্ন বাজারে পাইকারী দরে বিক্রি করছেন। বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ব্যবসায়ীরা ওই শিমগুলো ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির উদ্দেশ্যে।
শীলকূপ এলাকার শিম চাষী নুরুল আমিন জানান, অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার শিমের ভাল ফলন হয়েছে। আগাম উৎপাদিত শিম গুলো ন্যায্য মূলে বিক্রি করা হচ্ছে। আবহাওয়া ভাল থাকায় ও পোকা মাকড়ের উপদ্রব কম থাকায় শিমের ভাল ফলন হয়েছে। বাঁশখালী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার বাঁশখালীতে ২০০ হেক্টর জমিতে টমেটো, যা সরল, গন্ডামারা, বৈলছড়ি, চাম্বল, পুইছড়ি ও শীলকূপে বেশির ভাগ হয়ে থাকে । ২০ হেক্টর জমিতে বাঁধা কপি, ২০০ হেক্টর জমিতে বেগুন, যা শীলকূপ, সাধনপুর, সরল, বৈলছড়ি, চাম্বল, পুঁইছড়িতে বেশি উৎপাদন হয়। ২০ হেক্টর জমিতে ফুলকপি, ১২০ হেক্টর জমিতে মূলা, ৫০ হেক্টর জমিতে মূলা শাক, ৫০ হেক্টর জমিতে লাল শাক, ১৫০ হেক্টর জমিতে বরবটি, ২৫০ হেক্টর জমিতে দেশী শিম, ৬০ হেক্টর জমিতে ফরাস শিম, ১২০ হেক্টর জমিতে লাউ এবং ৮০ হেক্টর জমিতে তীত করলা, ৩৫ হেক্টর জমিতে মিষ্টি কুমড়া মিলে শীতকালীন সবজি, ২৫০ হেক্টর জমিতে মসলা ফসলও ৩৫ হেক্টর জমিতে তরমুজ ও বাংগী উৎপাদন হচ্ছে বলে উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়। শীত আসার সাথে সাথে বর্তমানে বাঁশখালীর প্রতিটি হাট বাজারে শীতের সবজি প্রচুর পরিমাণ পাওয়া গেলেও এবার কিন্তু সবজির দাম চড়া হওয়ায় আগের মত সহজে সকল ধরনের সবজি কিনতে পারছেনা ক্রেতারা । পাইকারী ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তা আরো কম দামে ক্রয় করলেও হাত বদলের সাথে সাথে তা দাম বাড়তে থাকে বলে সাধারণ ক্রেতারা জানান। বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে বাঁশখালীতে শীতের সবজি উৎপাদন হওয়ায় প্রতিদিন সকালে প্রচুর পরিমাণে শীতকালীন সবজি চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি হচ্ছে। বাঁশখালীর প্রধান সড়কের সাহেবের হাট, গুনাগরী, বৈলছড়ি বাজার, টাইম বাজার, নাপোড়া বাজার ও চাম্বল বাজার এলাকায় প্রতিদিন সকালে প্রচুর পরিমাণ শীতের সবজি বেচা বিক্রি হয় পাইকারিভাবে। পাইকারি ক্রেতারা তা চাষীদের কাছ থেকে কিনে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিপুল মুনাফার মাধ্যমে রপ্তানি করে থাকে।
টাইম বাজার এলাকার ব্যবসায়ী আমান উল্লাহ বলেন, ‘আমাদের ক্ষেতে এবার প্রচুর পরিমাণ শিম উৎপাদন হয়েছে। আমরা পাইকারিভাবে প্রতি কেজি ৮০/৯০ টাকা বিক্রি করলেও ব্যবসায়ীরা তা আরো চড়া দামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে। পাইকারী ব্যবসায়ীরা জানান আমরা পাইকারীভাবে বিক্রি করতে গিয়ে সেই দাম পাই না। অথচ হাতবদলের পর নানাভাবে দাম বাড়তে থাকে।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু ছালেহ বলেন, ‘এবার বাঁশখালীতে প্রচুর পরিমাণ শীতকালীন সবজি উৎপাদিত হয়েছে এবং আরো কিছু উৎপাদন প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অধিকাংশ সবজির চাহিদা যোগান দেয় বাঁশখালী। বাঁশখালীর চাষীদের সবজি চাষ থেকে শুরু করে নানাভাবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে চাষীরা আরো বেশী উৎপাদন ও লাভবান হতে পারবে।’
/আজাদী।
0 মন্তব্যসমূহ