বাঁশখালীতে অটোরিকশার এক নারী যাত্রীর এক জোড়া সোনার চেইন, এক জোড়া সোনার কানের দুল ও নগদ টাকা সহ বিভিন্ন মুল্যবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার(১১ ডিসেম্বর) উপজেলা সদরে দুপুর একটার দিকে ঘটনাটি ঘটলেও বিষয়টি যে প্রতারণা সেটি নিশ্চিত হওয়া গেছে সন্ধ্যার দিকে।
হাত ব্যাগসহ জিনিসপত্র হারানো নারী রিজিয়া বেগম বলেন, কাথারিয়া ইউনিয়নের কোট পাড়ার নিজ বাড়ি থেকে সিএনজি চালিত অটোরিকশা যোগে উপজেলা সদরে আসছিলাম। মৃত স্বামী আবু জাহের চৌধুরীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা তুলতে উপজেলা পরিষদে আসছিলাম। আসার পথে অটোরিকশায় পরিচয় হয় এক নারী ও চালকসহ তিনজনের সাথে। তাঁরা আমাকে বলে আরো সরকারি সুবিধা নিয়ে দেওয়া যাবে। কিন্তু সাথে দামি জিনিসপত্র থাকলে সরকারি সহায়তা দেবেনা। তাঁরা অটোরিকশায় ব্যাগ রেখে উপজেলা পরিষদে নিয়ে আরো সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করে দেবে বলে। অটোরিকশাটি নামার পরপরই তিনজনই আমার হাত ব্যাগটি নিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। অনেকক্ষণ খোঁজ করে উপজেলা সদরের একটি স্থানে খালি অটোরিকশাটি খুঁজে পাই। থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ অটোরিকশাটি ঠেলে ঠেলে থানায় নিয়ে আসে।
রিজিয়া বেগমের ভাই সোহরাব চৌধুরী বলেন, সরলতার সুযোগ নিয়ে অটোরিকশা চালক সহ আরো কয়েকজন আমার বোনের জিনিসপত্র হাতিয়ে নেয়। অটোরিকশাটি পাওয়া গেলেও এ ঘটনায় জড়িত কারো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রুবেল আফ্রাদ বলেন, এখনো জিনিসপত্রগুলো উদ্ধার করা যায়নি। একটি অটোরিকশা থানায় আটক রয়েছে। তবে এই অটোরিকশাটই ওই নারী ব্যবহার করেছেন কিনা সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, প্রাথমিকভাবে এটি প্রতারণা মনে হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
বুধবার(১১ ডিসেম্বর) উপজেলা সদরে দুপুর একটার দিকে ঘটনাটি ঘটলেও বিষয়টি যে প্রতারণা সেটি নিশ্চিত হওয়া গেছে সন্ধ্যার দিকে।
হাত ব্যাগসহ জিনিসপত্র হারানো নারী রিজিয়া বেগম বলেন, কাথারিয়া ইউনিয়নের কোট পাড়ার নিজ বাড়ি থেকে সিএনজি চালিত অটোরিকশা যোগে উপজেলা সদরে আসছিলাম। মৃত স্বামী আবু জাহের চৌধুরীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা তুলতে উপজেলা পরিষদে আসছিলাম। আসার পথে অটোরিকশায় পরিচয় হয় এক নারী ও চালকসহ তিনজনের সাথে। তাঁরা আমাকে বলে আরো সরকারি সুবিধা নিয়ে দেওয়া যাবে। কিন্তু সাথে দামি জিনিসপত্র থাকলে সরকারি সহায়তা দেবেনা। তাঁরা অটোরিকশায় ব্যাগ রেখে উপজেলা পরিষদে নিয়ে আরো সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করে দেবে বলে। অটোরিকশাটি নামার পরপরই তিনজনই আমার হাত ব্যাগটি নিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। অনেকক্ষণ খোঁজ করে উপজেলা সদরের একটি স্থানে খালি অটোরিকশাটি খুঁজে পাই। থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ অটোরিকশাটি ঠেলে ঠেলে থানায় নিয়ে আসে।
রিজিয়া বেগমের ভাই সোহরাব চৌধুরী বলেন, সরলতার সুযোগ নিয়ে অটোরিকশা চালক সহ আরো কয়েকজন আমার বোনের জিনিসপত্র হাতিয়ে নেয়। অটোরিকশাটি পাওয়া গেলেও এ ঘটনায় জড়িত কারো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রুবেল আফ্রাদ বলেন, এখনো জিনিসপত্রগুলো উদ্ধার করা যায়নি। একটি অটোরিকশা থানায় আটক রয়েছে। তবে এই অটোরিকশাটই ওই নারী ব্যবহার করেছেন কিনা সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, প্রাথমিকভাবে এটি প্রতারণা মনে হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
/চট্টগ্রাম নিউজ।
0 মন্তব্যসমূহ