মোহাম্মদ এরশাদঃ
চট্টগ্রাম বাঁশখালীর উপকূলীয় এলাকার বর্তমান সময়ে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য একমাত্র ভরসা বেড়িবাঁধ।শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে এই বেডিবাঁধ। স্থানীয় জনগণের নানা সহয়োগিতায় এবং স্থানীয় সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর একান্ত পরিশ্রমে বাঁশখালী বাসি পেয়েছে তাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নের বেড়িবাঁধ।
বর্তমান সময়ে উক্ত বেড়িবাঁধের কাজ শেষ হতে না হতেই বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া ও খান-খানাবাদ এলাকায় স্থানীয়া প্রভাবশালী লোকজন বেড়িবাঁধের গোড়া থেকে মাটি উত্তোলনের খবর পাওয়া যায়। যার ফলশ্রুতিতে যেকোনো সময় বেরিবাধ ধ্বসে পড়ার আশংকা রয়েছে বলে জানা যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় বেড়িবাঁধ উচু করার জন্য স্কেবেটর দিয়ে বেড়িবাঁধ এর নিচ থেকে মাটি খনন করছে। স্থানীয় স্কেবেটর চালিত ড্রাইভার প্রথমে ক্যামরা দেখে কাজ বন্ধ করে চলে যায়। এলাকার লোকজন বাধা দিলে কাজ না করে ফেলে চলে যাবে বলে হুমকি দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সম্প্রীতি কয়েকদিন আগে আমাদের এই বেড়িবাঁধ ধসে পডে যায়। এলাকার লোকজনের সহায়তা নিয়ে আমরা পূনরায় মেরামত করি। সরকারি ভাবে বেঁডিবাদ নির্মানের ক্ষেত্রে একশত ফিট কাছ থেকে মাটি খননে বাধা থাকলেও কোন কিছুতে তোয়াক্কা না করে বেড়িবাঁধের একদম কাছ থেকে মাটি খনন করে নির্মান করছে। যার ফলে যে কোন সময় এই বেড়িবাঁধ ধসে পড়তে পারে। আমাদের দাবি যে কোন উপায় সুষ্ঠুভাবে এই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে যেতে হবে নাইলে আমরা সাগর উপকূলীয় এলাকার লোকজন দিন দিন ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করতে হবে।
এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার জানায় আমি গতসাপ্তাহে বেড়িবাঁধ ভিজিট করেছিলাম তখন স্থানীয় টিকাদার সহ সবাই উপস্থিত ছিল। বেড়িবাঁধ এর কাছ থেকে মাটি খননের দৃশ্য আমি দেখি নাই আপনি যেহেতু বলেছেন আমি জিনিটা দেখবো। এবং এখনই আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বলবো সেই সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
বর্তমান সময়ে উক্ত বেড়িবাঁধের কাজ শেষ হতে না হতেই বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া ও খান-খানাবাদ এলাকায় স্থানীয়া প্রভাবশালী লোকজন বেড়িবাঁধের গোড়া থেকে মাটি উত্তোলনের খবর পাওয়া যায়। যার ফলশ্রুতিতে যেকোনো সময় বেরিবাধ ধ্বসে পড়ার আশংকা রয়েছে বলে জানা যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় বেড়িবাঁধ উচু করার জন্য স্কেবেটর দিয়ে বেড়িবাঁধ এর নিচ থেকে মাটি খনন করছে। স্থানীয় স্কেবেটর চালিত ড্রাইভার প্রথমে ক্যামরা দেখে কাজ বন্ধ করে চলে যায়। এলাকার লোকজন বাধা দিলে কাজ না করে ফেলে চলে যাবে বলে হুমকি দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সম্প্রীতি কয়েকদিন আগে আমাদের এই বেড়িবাঁধ ধসে পডে যায়। এলাকার লোকজনের সহায়তা নিয়ে আমরা পূনরায় মেরামত করি। সরকারি ভাবে বেঁডিবাদ নির্মানের ক্ষেত্রে একশত ফিট কাছ থেকে মাটি খননে বাধা থাকলেও কোন কিছুতে তোয়াক্কা না করে বেড়িবাঁধের একদম কাছ থেকে মাটি খনন করে নির্মান করছে। যার ফলে যে কোন সময় এই বেড়িবাঁধ ধসে পড়তে পারে। আমাদের দাবি যে কোন উপায় সুষ্ঠুভাবে এই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে যেতে হবে নাইলে আমরা সাগর উপকূলীয় এলাকার লোকজন দিন দিন ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করতে হবে।
এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার জানায় আমি গতসাপ্তাহে বেড়িবাঁধ ভিজিট করেছিলাম তখন স্থানীয় টিকাদার সহ সবাই উপস্থিত ছিল। বেড়িবাঁধ এর কাছ থেকে মাটি খননের দৃশ্য আমি দেখি নাই আপনি যেহেতু বলেছেন আমি জিনিটা দেখবো। এবং এখনই আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বলবো সেই সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
0 মন্তব্যসমূহ