মুহাম্মদ মহিউদ্দিনঃ
সোয়া চার কোটি
মানুষ বাস করে—পৃথিবীতে এমন দেশের সংখ্যা খুব বেশি নয়। অস্ট্রেলিয়ার মতো
বিশাল দেশে জনসংখ্যা আড়াই কোটির অল্প কিছু বেশি। অতি আনন্দের কথা হলো,
অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় অতি ক্ষুদ্র এই দেশটিতে আজ নতুন বছরের প্রথম দিনে সোয়া
চার কোটি শিশু–কিশোরের হাতে যাবে নতুন পাঠ্যবই। অর্থাৎ আমাদের এই দেশে
শুধু প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত যত শিক্ষার্থী আছে, তাদের সংখ্যাই
বিশ্বের বহু দেশের মোট জনসংখ্যার চেয়েও অনেক বেশি। এতসংখ্যক ছেলে–মেয়ের
শিক্ষাদীক্ষায় সরকারি সুবিধা নিশ্চিত করা সহজ বিষয় নয়।
শিক্ষান্বেষী সোয়া চার কোটি ছেলে–মেয়ে নতুন বইয়ের গন্ধে আজ বিভোর হবে। নতুন দিনের এক স্বপ্নের হাতছানিতে এগিয়ে যাবে তারা। এত শিশুর হাতে একসঙ্গে বই তুলে দেওয়া নিঃসন্দেহে এক মহাযজ্ঞ। সরকারের পক্ষ থেকে এটিকে ‘বই উৎসব’ বলা হচ্ছে। এই অভিধাকে অত্যুক্তি বলার অবকাশ নেই। ইতিমধ্যে প্রায় সব বই মাট পর্যায়ে পাঠিয়ে দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। ২০১৯ সালের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক থেকে শুরু করে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ৪ কোটি ২৬ লাখ ১৯ হাজার ৮৬৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য মোট ৩৫ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮২টি বই দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য খরচ পড়ছে প্রায় ১ হাজার ৮২ কোটি টাকা বই উৎসব যাতে প্রতিটি শিশুর কাছে উৎসব হয়ে ধরা দেয়, তা নিশ্চিত করা দরকার। বই উৎসবের দিন যারা নতুন বই হাতে পায়, তারা মহা আনন্দে হাসতে হাসতে বাড়ি ফেরে। কিন্তু যারা বই পায় না, তারা বাড়ি ফেরে বিষণ্ন মনে। কাঁদতে কাঁদতে ফেরে। শিশুদের সেই আবেগের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা দরকার। একটি শিশুও নতুন বই পাওয়ার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবে না—এটি নিশ্চিত করতে পারলেই এই উৎসব সার্থক হবে। তাহলেই বিনা মূল্যে বই বিতরণে সরকারের সাফল্য প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।
অন্যান্য বছর কোথাও কোথাও বই বিতরণের সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ সংবাদমাধ্যমে আসতে দেখা গেছে। এটি অনভিপ্রেত। স্থানীয় পর্যায়ের অল্প কিছুসংখ্যক স্বার্থান্বেষী মানুষের এই তৎপরতা সম্পর্কে প্রশাসন ও শিক্ষা কর্মকর্তাদের সজাগ থাকা দরকার। কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার কারণে এত বড় মহাযজ্ঞের সাফল্য যাতে কলঙ্কিত না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।নতুন বছরের প্রথম দিনে সরকারের বই উৎসব বিতরণের ধারাবাহিকতায় বাশঁখালী গন্ডামারা বড়ঘোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫০০ শিক্ষান্বেষী ছাত্র ছাত্রী মাঝে ২০২০ সালের প্রথম দিনে বই বিতরণ উৎসব সম্পন্ন হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব হাসান মুরাদ চৌধুরী,বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য প্রধান শিক্ষক অবিনাশ চন্দ্র , কামল উদ্দিন সিকদার ( ইউপি সদস্য ৫ নং ওয়ার্ড) ও হারুনর রশীদ । উপস্থিত ছিলেন ফেরদৌস চৌধুরী, সোবহান সিকদার, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নাল আবেদিন ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক গন । সভাপতি হাসান মুরাদ বলেন ২০২০ খ্রিঃ প্রথম দিনেই আমার বিদ্যালয়ে সর্বমোট ৬স্ট, ৭ম,৮ম ও ৯ম শ্রেণিতে ৫০০ মতো বই বিতরণ করা হয়েছে। ছাত্র ছাত্রীদেরকে নতুন বই তুলে দিতে পেরে আমি খুশি মহাখুশিতে সকল শিক্ষার্থীরা ।সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তিনি ধন্যবাদ জানান।
শিক্ষান্বেষী সোয়া চার কোটি ছেলে–মেয়ে নতুন বইয়ের গন্ধে আজ বিভোর হবে। নতুন দিনের এক স্বপ্নের হাতছানিতে এগিয়ে যাবে তারা। এত শিশুর হাতে একসঙ্গে বই তুলে দেওয়া নিঃসন্দেহে এক মহাযজ্ঞ। সরকারের পক্ষ থেকে এটিকে ‘বই উৎসব’ বলা হচ্ছে। এই অভিধাকে অত্যুক্তি বলার অবকাশ নেই। ইতিমধ্যে প্রায় সব বই মাট পর্যায়ে পাঠিয়ে দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। ২০১৯ সালের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক থেকে শুরু করে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ৪ কোটি ২৬ লাখ ১৯ হাজার ৮৬৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য মোট ৩৫ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮২টি বই দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য খরচ পড়ছে প্রায় ১ হাজার ৮২ কোটি টাকা বই উৎসব যাতে প্রতিটি শিশুর কাছে উৎসব হয়ে ধরা দেয়, তা নিশ্চিত করা দরকার। বই উৎসবের দিন যারা নতুন বই হাতে পায়, তারা মহা আনন্দে হাসতে হাসতে বাড়ি ফেরে। কিন্তু যারা বই পায় না, তারা বাড়ি ফেরে বিষণ্ন মনে। কাঁদতে কাঁদতে ফেরে। শিশুদের সেই আবেগের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা দরকার। একটি শিশুও নতুন বই পাওয়ার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবে না—এটি নিশ্চিত করতে পারলেই এই উৎসব সার্থক হবে। তাহলেই বিনা মূল্যে বই বিতরণে সরকারের সাফল্য প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।
অন্যান্য বছর কোথাও কোথাও বই বিতরণের সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ সংবাদমাধ্যমে আসতে দেখা গেছে। এটি অনভিপ্রেত। স্থানীয় পর্যায়ের অল্প কিছুসংখ্যক স্বার্থান্বেষী মানুষের এই তৎপরতা সম্পর্কে প্রশাসন ও শিক্ষা কর্মকর্তাদের সজাগ থাকা দরকার। কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার কারণে এত বড় মহাযজ্ঞের সাফল্য যাতে কলঙ্কিত না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।নতুন বছরের প্রথম দিনে সরকারের বই উৎসব বিতরণের ধারাবাহিকতায় বাশঁখালী গন্ডামারা বড়ঘোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫০০ শিক্ষান্বেষী ছাত্র ছাত্রী মাঝে ২০২০ সালের প্রথম দিনে বই বিতরণ উৎসব সম্পন্ন হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব হাসান মুরাদ চৌধুরী,বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য প্রধান শিক্ষক অবিনাশ চন্দ্র , কামল উদ্দিন সিকদার ( ইউপি সদস্য ৫ নং ওয়ার্ড) ও হারুনর রশীদ । উপস্থিত ছিলেন ফেরদৌস চৌধুরী, সোবহান সিকদার, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নাল আবেদিন ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক গন । সভাপতি হাসান মুরাদ বলেন ২০২০ খ্রিঃ প্রথম দিনেই আমার বিদ্যালয়ে সর্বমোট ৬স্ট, ৭ম,৮ম ও ৯ম শ্রেণিতে ৫০০ মতো বই বিতরণ করা হয়েছে। ছাত্র ছাত্রীদেরকে নতুন বই তুলে দিতে পেরে আমি খুশি মহাখুশিতে সকল শিক্ষার্থীরা ।সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তিনি ধন্যবাদ জানান।
0 মন্তব্যসমূহ