এস আলম ও সান লাইন বাঁশখালী রুট ব্যবহার করেও কেন ক্লোজ ডোর থাকে জানেন?
বাঁশখালী বাস মালিক সমিতি চাই না ঔসব উন্নতমানের বাসে করে বাঁশখালী থেকে কোন যাত্রী যাতায়াত করুক। নইলে বাঁশখালীতে যেসব লক্কর ঝক্কর বাস আছে, সেগুলোর ধান্ধাবাজি বন্ধ হয়ে যাবে। এস আলম ও সান লাইন যদি সুযোগ পাই বাঁশখালী থেকে যাত্রী নেওয়ার জন্য প্রস্তুত, ফ্যাক্ট হল বাঁশখালী বাস মালিক সমিতি। তাদেরকেই বাধ্য করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বাঁশখালী বাস মালিক সমিতি চাই না ঔসব উন্নতমানের বাসে করে বাঁশখালী থেকে কোন যাত্রী যাতায়াত করুক। নইলে বাঁশখালীতে যেসব লক্কর ঝক্কর বাস আছে, সেগুলোর ধান্ধাবাজি বন্ধ হয়ে যাবে। এস আলম ও সান লাইন যদি সুযোগ পাই বাঁশখালী থেকে যাত্রী নেওয়ার জন্য প্রস্তুত, ফ্যাক্ট হল বাঁশখালী বাস মালিক সমিতি। তাদেরকেই বাধ্য করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বাঁশখালী বাস মালিক সমিতির দৌড় কতদূর সেটা আমার চেয়ে ভাল কেউ জানবে না।
বিগত ২/৩ বছর আগের ঘটনা, আমি বাঁশখালীর একটা বাসযোগে চট্টগ্রাম থেকে বাঁশখালী যাচ্ছিলাম। সন্ধ্যার দিকে আনোয়ারা ক্রসিং পার হয়েই কর্ণফুলী আনোয়ারা সীমান্তে মোটরসাইকেল আরোহী ২ দুর্বৃত্ত আমাদের বাসটি থামায়। ঐ দুজন দুর্বৃত্ত গাড়িতে উঠেই চাবি নিয়ে নেয়। বাস থেকে ড্রাইভার, সুপারভাইজার ও হেল্পাদের নামিয়ে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে বলে, "কেউ গাড়ি থেকে নামবে না, আওয়াজ করলে পুরো গাড়ি সহ পুড়িয়ে দেব" ঐ সময় বাঁশখালীবাসীকে হেও করে গালিগালাজ করতেছিল। এদিকে আমি চেষ্টা চালাচ্ছিলাম প্রশাসনকে জানানোর। কনফিউশনে ছিলাম ঐ স্থানটা কোন থানার আওতায় ছিল, আশপাশের কোন যাত্রীও সঠিক তথ্য দিতে পারতেছিল না। এরমধ্যেই একদল ডিউটি রত পুলিশ এসে ঘটনাস্থলে হাজির। পুলিশ কোন অভিযোগ না শুনেই উল্টো গাড়ির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অজুহাতে মামলা দিয়ে দেয়। পুলিশ অফিসারের নেমপ্লেটে নাম নিয়ে নিশ্চিত হলাম তারা পটিয়া থানায় কর্মরত। তখন আমি বিষয়টি সাথে সাথে মাননীয় পুলিশ সুপারকে জানালে তিনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) সাহেবকে ম্যানশন করে দেন। ঐ রাতেই এই বিষয়ে পুলিশ অফিসার সহ দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে আমি পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ প্রেরণ করি। পরেরদিন অভিযোগের প্রেক্ষিতে বাঁশখালী বাস মালিক সমিতির সম্ভবত সাধারণ সম্পাদক আমার সাথে এসপি অফিস যাওয়ার মাঝপথে ভয়ে হতাশ হয়ে পড়ে। বাকিটা বললাম না.......
তারাই বাঁশখালী বাস মালিক সমিতির কর্ণধার। এদের কারণে বাঁশখালীর যাতায়াতে চরম নৈরাজ্য সৃষ্টি হচ্ছে। ঈদ, পূজা সহ বড়বড় উৎসবেও এরা ভাড়া ডাবল করে ফেলে। পরিবহন নৈরাজ্য বন্ধে এদেরকে বাধ্য করা এখন মাত্র সময়ের ব্যাপার হয়ে উঠেছে।
জনস্বার্থেঃ
মোঃ মনছুর আলম (এম আলম)
সমন্বয়ক
পরিকল্পিত বাঁশখালী আন্দোলন।
0 মন্তব্যসমূহ