কক্সবাজারের পর মানব পাচারের এখন নতুন রুট চট্টগ্রামের বাঁশখালী। স্থানীয় দালালদের সহায়তায় জীবনের ঝুকি নিয়ে সাগর পথে মালয়েশিয়া পাড়ি দিচ্ছেন হতদরিদ্র অনেকে। কেউ কেউ পৌঁছাতে পারলেও আটকে আছেন সেখানকার কারাগারে। কাউকে আবার জিম্মি করে আদায় করছে অর্থ। দালাল চক্র প্রভাবশালী হওয়ায় আইনের আশ্রয় নিতে পারেন না স্বজনরা। চট্টগ্রামের বাঁশখালী ছনুয়া খুদুকখালীর বশির আলমের বড় ছেলে ফোরকান। যিনি তিনবছর আগে স্থানীয় দালালদের মাধ্যমে মালয়েশিয়া যান সাগরপথে।
তবে এ ব্যাপারে জানতে গেলে মুখ খুলতে চায়নি পরিবারটির কেউই। ফোরকানের ছোট ভাই ইমরান বলেন, সে কিভাবে গেছে সেটা আমি বলতে পারবো না।
স্থানীয় প্রশাসনের এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, কেবল ছনুয়াই নয়, শেখেরখীল, মিনজিরীতলা, নাপোড়া, বড়ঘোনা, বাংলাবাজার, শীলকূপ, চাম্বল, পাইরাংসহ বিভিন্ন এলাকার অনেকে মালয়েশিয়া গেছে সাগর পাড়ি দিয়ে। তাদের অনেকেই আবার বন্দি সেখানকার কারাগারে। তাদের ফিরিয়ে আনতে সহায়তার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে আবেদন করেছেন স্বজনরা।
বাঁশখালী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, যেহেতু বৈধভাবে যায়নি, অসুবিধায় আছে বা ওখানকার জেলে আছে তখন সরকারি ভাবে আমাদের সহযোগিতা চাচ্ছে তাঁরা।
স্থানীয় বেশিরভাগ মানুষ লবন চাষী ও জেলে হওয়ায় তাদের প্রলোভনে ফেলে সাগর পথে মালয়েশিয়া নিয়ে যায় দালাল চক্র। পরে তাদের জিম্মি করে স্বজনদের কাছ থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে নেয় চক্রটি। দেয়া হয় মেরে ফেলার হুমকি। এই রকম বেশ কয়েকটি চক্র সক্রিয় বাঁশখালীতে।
স্থানীয় এক সাংবাদিক উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, মানব পাচারকারীরা খবই কৌশলী ও সংঘবদ্ধ। এদের কাছে ভুক্তভোগীরা সহায়-সম্বল হারিয়ে টাকা ফেরত পাননা।
শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইয়াছিন বলেন, দালালগুলো আসলে এখানে যে কথাবার্তা বলে নিয়ে যায়, ওখানে নিয়ার পরে তাদেরকেই জিম্মি করে বিভিন্ন কলা কৌশলে পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায় করে।
মানব পাচার হলেও পাচারকারী চক্রের কোন তথ্য জানে না পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন। বাঁশখালী থানা ওসি মো. রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, বাঁশখালী থেকে মানবপাচাঁর হচ্ছে এধরণনের কোন অভিযোগ নেই আমাদের কাছে।
বাঁশখালী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, নিনশচয় কেউ না কেউ তাঁদের বিদেশ যাবার জন্য সহযোগিতা করছে। তবে কোন চক্র কাজ করছে কিনা সেই বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। স্থানীয়দের তথ্য মতে, গেলো কয়েক বছরে বাঁশখালি থেকে সাগরপথে পাচার হয়েছে দুই হাজারের বেশি মানুষ।
তবে এ ব্যাপারে জানতে গেলে মুখ খুলতে চায়নি পরিবারটির কেউই। ফোরকানের ছোট ভাই ইমরান বলেন, সে কিভাবে গেছে সেটা আমি বলতে পারবো না।
স্থানীয় প্রশাসনের এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, কেবল ছনুয়াই নয়, শেখেরখীল, মিনজিরীতলা, নাপোড়া, বড়ঘোনা, বাংলাবাজার, শীলকূপ, চাম্বল, পাইরাংসহ বিভিন্ন এলাকার অনেকে মালয়েশিয়া গেছে সাগর পাড়ি দিয়ে। তাদের অনেকেই আবার বন্দি সেখানকার কারাগারে। তাদের ফিরিয়ে আনতে সহায়তার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে আবেদন করেছেন স্বজনরা।
বাঁশখালী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, যেহেতু বৈধভাবে যায়নি, অসুবিধায় আছে বা ওখানকার জেলে আছে তখন সরকারি ভাবে আমাদের সহযোগিতা চাচ্ছে তাঁরা।
স্থানীয় বেশিরভাগ মানুষ লবন চাষী ও জেলে হওয়ায় তাদের প্রলোভনে ফেলে সাগর পথে মালয়েশিয়া নিয়ে যায় দালাল চক্র। পরে তাদের জিম্মি করে স্বজনদের কাছ থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে নেয় চক্রটি। দেয়া হয় মেরে ফেলার হুমকি। এই রকম বেশ কয়েকটি চক্র সক্রিয় বাঁশখালীতে।
স্থানীয় এক সাংবাদিক উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, মানব পাচারকারীরা খবই কৌশলী ও সংঘবদ্ধ। এদের কাছে ভুক্তভোগীরা সহায়-সম্বল হারিয়ে টাকা ফেরত পাননা।
শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইয়াছিন বলেন, দালালগুলো আসলে এখানে যে কথাবার্তা বলে নিয়ে যায়, ওখানে নিয়ার পরে তাদেরকেই জিম্মি করে বিভিন্ন কলা কৌশলে পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায় করে।
মানব পাচার হলেও পাচারকারী চক্রের কোন তথ্য জানে না পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন। বাঁশখালী থানা ওসি মো. রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, বাঁশখালী থেকে মানবপাচাঁর হচ্ছে এধরণনের কোন অভিযোগ নেই আমাদের কাছে।
বাঁশখালী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, নিনশচয় কেউ না কেউ তাঁদের বিদেশ যাবার জন্য সহযোগিতা করছে। তবে কোন চক্র কাজ করছে কিনা সেই বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। স্থানীয়দের তথ্য মতে, গেলো কয়েক বছরে বাঁশখালি থেকে সাগরপথে পাচার হয়েছে দুই হাজারের বেশি মানুষ।
/চ্যানেল ২৪।
0 মন্তব্যসমূহ