জরাঝীর্ণ ভবন। গাদা গাদি করেই পুরুষ ও মহিলা পুলিশের বসবাস। থানার সংকুচিত জায়গাতেই বসেন উপ-পরিদর্শক ও ডিউটি অফিসার। বাসাবাড়ির অবস্থাও সুবিধা নয়। এমন পরিস্থিতিতেও চৌদ্দ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় আইনী সেবা দিয়ে যাচ্ছে বাঁশখালী থানা পুলিশ। দীর্ঘদিন পর হলেও এমন পরিস্থিতির উত্তোরণ ঘটতে যাচ্ছে। বাঁশখালী থানায় নির্মিত হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ভবন। আগামী জুন মাসেই কাজ শেষ হচ্ছে আধুনিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এ ভবনের।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, পুলিশের অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত বিভাগ। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে সাত কোটি টাকা। মা কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রকল্পের কাজ করছে। চারতলা ভবনের প্রথম তলায় অফিসার ইনচার্জ কক্ষ, ডাইনিং কক্ষ, দ্বিতীয় তলায় হবে হাজতখানা, উপ-পরিদর্শকদের কক্ষ, তৃতীয় তলায় মহিলা ও পুরুষ ব্যারাক (দুই ইউনিট), চতুর্থ তলায় পুরুষ ব্যারাক হবে। বর্তমানে বাঁশখালী থানায় দুইজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সাতজন উপ-পরিদর্শক, ১২ জন সহকারী উপ-পরিদর্শক ও কনস্টেবল আছেন ২৭ জন।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রেজাউল করিম মজুমদার পূর্বদেশকে বলেন, বর্তমানে যে থানা ভবন আছে সেখানে অফিসার ও কনেস্টবলদের থাকা ও বসার জায়গা সংকট। অনেক কষ্ট করেই দায়িত্ব পালন করতে হয়। নতুন ভবন হলে সেখানে সেবা প্রার্থীদের জন্য আলাদা ওয়েটিং কক্ষ, শিশুদের ফিডিং কক্ষ, হেল্পডেস্ক, মহিলাদের জন্য পৃথক বসার কক্ষ হবে। এই ভবনে পুলিশী সেবার মানও বাড়বে।এখন সাধারণ মানুষ ও অফিসাররা বসতে না পারায় অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর একাগ্রতায় ও পুলিশ সুপারের ইচ্ছেতেই বাঁশখালীবাসী পাচ্ছে একটি আধুনিক ভবন।
গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজাহান পূর্বদেশকে বলেন, ‘পুরো ভবনের ছাদ ঢালাই এ মাসেই শেষ হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০ শতাংশ কাজের অগ্রগতি হয়েছে। মূল বরাদ্দের পাঁচ কোটি ২০ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ হবে।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মা কনস্ট্রাকশনের প্রকল্পের প্রকৌশলী সাঈদ মো. মানিক পূর্বদেশকে বলেন, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে আমরা এ কাজের কার্যাদেশ পাই। আগামী জুন মাসের মধ্যে ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হবে। ছয়তলা ফাউন্ডেশনের এই ভবনটি চারতলা হবে। তিনতলা ভবনের ঢালাই কাজ শেষ হয়েছে। চতুর্থ তলার ঢালাই কাজ চলমান আছে। একপ্রকার ফিনিশিং ওয়ার্ক চলছে।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, পুলিশের অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত বিভাগ। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে সাত কোটি টাকা। মা কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রকল্পের কাজ করছে। চারতলা ভবনের প্রথম তলায় অফিসার ইনচার্জ কক্ষ, ডাইনিং কক্ষ, দ্বিতীয় তলায় হবে হাজতখানা, উপ-পরিদর্শকদের কক্ষ, তৃতীয় তলায় মহিলা ও পুরুষ ব্যারাক (দুই ইউনিট), চতুর্থ তলায় পুরুষ ব্যারাক হবে। বর্তমানে বাঁশখালী থানায় দুইজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সাতজন উপ-পরিদর্শক, ১২ জন সহকারী উপ-পরিদর্শক ও কনস্টেবল আছেন ২৭ জন।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রেজাউল করিম মজুমদার পূর্বদেশকে বলেন, বর্তমানে যে থানা ভবন আছে সেখানে অফিসার ও কনেস্টবলদের থাকা ও বসার জায়গা সংকট। অনেক কষ্ট করেই দায়িত্ব পালন করতে হয়। নতুন ভবন হলে সেখানে সেবা প্রার্থীদের জন্য আলাদা ওয়েটিং কক্ষ, শিশুদের ফিডিং কক্ষ, হেল্পডেস্ক, মহিলাদের জন্য পৃথক বসার কক্ষ হবে। এই ভবনে পুলিশী সেবার মানও বাড়বে।এখন সাধারণ মানুষ ও অফিসাররা বসতে না পারায় অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর একাগ্রতায় ও পুলিশ সুপারের ইচ্ছেতেই বাঁশখালীবাসী পাচ্ছে একটি আধুনিক ভবন।
গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজাহান পূর্বদেশকে বলেন, ‘পুরো ভবনের ছাদ ঢালাই এ মাসেই শেষ হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০ শতাংশ কাজের অগ্রগতি হয়েছে। মূল বরাদ্দের পাঁচ কোটি ২০ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ হবে।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মা কনস্ট্রাকশনের প্রকল্পের প্রকৌশলী সাঈদ মো. মানিক পূর্বদেশকে বলেন, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে আমরা এ কাজের কার্যাদেশ পাই। আগামী জুন মাসের মধ্যে ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হবে। ছয়তলা ফাউন্ডেশনের এই ভবনটি চারতলা হবে। তিনতলা ভবনের ঢালাই কাজ শেষ হয়েছে। চতুর্থ তলার ঢালাই কাজ চলমান আছে। একপ্রকার ফিনিশিং ওয়ার্ক চলছে।
/পূর্বদেশ।
0 মন্তব্যসমূহ