নিজস্ব প্রতিবেদনঃ
দীর্ঘদিন সংস্কার বিহীন পড়ে আছে ডোংরা-রায়ছটা ক্রসিং সড়ক। এটি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নের আব্দুল হাকিম সড়ক সংলগ্ন রায়ছটা-প্রেমাশিয়া কানেক্টিং সড়ক হিসাবেও পরিচিত। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন গাড়ি সহ হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। এমনকি পশ্চিমে বাঁধ নির্মাণের মালামাল পরিবাহী ট্রাকও এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে চলাচলের আরও অনুপযোগী হয়ে উঠে। এই সড়কে প্রায়সময় দুর্ঘটনা ঘটে ক্ষয়ক্ষতিও হয়। এমনই এক সড়ক সংস্কার বিহীন পড়ে আছে দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ ধরে। বিএনপি জোট সরকারের আমলে এই সড়ক উন্নয়নের টেন্ডার আসলেও কিছুটা কাজ করে ঠিকাদার চলে যায়। এরপর থেকে এখন অব্দি কোন জনপ্রতিনিধির উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এই সড়কে।
মানুষের চলাচলের এই চরম দুর্ভোগ দেখে সড়ক সংস্কারে এগিয়ে আসেন খানখানাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জসিম হায়দার। তিনি গত ২৫ আগস্ট তার নিজ উদ্যোগে সেন্টার পুকুর পাড় থেকে মুকামি পাড়া পর্যন্ত এই রোডের সংস্কার করেন। এতে সড়কের ভাংগা অংশ ও গর্তগুলোতে ইট বিছিয়ে দিয়ে যানবাহন সহ মানুষ চলাচলের উপযোগী করে তুলেন।
মানুষের চলাচলের এই চরম দুর্ভোগ দেখে সড়ক সংস্কারে এগিয়ে আসেন খানখানাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জসিম হায়দার। তিনি গত ২৫ আগস্ট তার নিজ উদ্যোগে সেন্টার পুকুর পাড় থেকে মুকামি পাড়া পর্যন্ত এই রোডের সংস্কার করেন। এতে সড়কের ভাংগা অংশ ও গর্তগুলোতে ইট বিছিয়ে দিয়ে যানবাহন সহ মানুষ চলাচলের উপযোগী করে তুলেন।
স্থানীয়রা জানান, এই সড়ক দিয়ে মুকামিপাড়া সহ প্রেমাশিয়ার সকল মানুষ চলাফেরা করে। যানবাহন নিয়ে যাতায়াত করাটা অনেক ঝুকিপূর্ণ ছিল। এই সড়কের ঝুকিপূর্ণ ভাংগা অংশ ও গর্ত গুলো ভরাট করে যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য জসিম হায়দারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়াও তারা আরো বলেন, ভোটের আগে উন্নয়নের কথা দিয়ে নির্বাচিত হলেও কখনো এই সড়কের দিকে তাকায়নি জনপ্রতিনিধিরা।
জসিম হায়দার বলেন, এই সড়ক দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মানুষ ঝুকি নিয়ে চলাফেরা করে আসছে। তাই সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে তিনি নিজ অর্থায়নে এমন মহৎ উদ্যোগ হাতে নেন বলে জানান।
0 মন্তব্যসমূহ